খোশখবর ডেস্কঃ কেউ বলছেন মহাকাশে দুটি স্যাটেলাইটের ‘করমর্দন’ আবার কেউ বলছেন সংযুক্তি।তবে বিজ্ঞানের ভাষায় দেশীয় প্রযুক্তিতেই স্পেস ডকিং এক্সপেরিমেন্ট বা স্পেডেক্সে সফল হলেন ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার বিজ্ঞানীরা।মহাকাশে স্বয়ংক্রিয় ভাবে সংযুক্ত হল ইসরোর দুটি স্যাটেলাইট। রাশিয়া, আমেরিকা, চিনের পর বিশ্বের চতুর্থ দেশে হিসাবে এই সাফল্য অর্জন করল ভারত।
আরও পড়ুনঃ
এনডিটিভির রিপোর্ট অনুসারে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা, ভারতীয় মহাকাশ সংস্থা, বৃহস্পতিবার সকালে দুটি ভারতীয় উপগ্রহকে মহাকাশে যুক্ত করতে সফল হয়েছে, একে বলা হচ্ছে স্পেস ডকিং এক্সপেরিমেন্ট বা SpaDeX।এরপর যুক্ত হবে অন্যান্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশও।যা মহাকাশ স্টেশনের তৈরির পথ প্রশস্ত করবে।
এর আগে গত রবিবার সফলভাবে সম্পন্ন হয় স্পেস ডকিং পরীক্ষায় প্রথম ধাপ। পরীক্ষার জন্য উৎক্ষেপণ হওয়া দুটি কৃত্রিম উপগ্রহকে একে অপরের প্রথমে ১৫ মিটার ও পরে মাত্র ৩ মিটারের দূরত্বে আনা সম্ভব হয়েছিল তাদের। শ্রীহরিকোটা থেকে ২০২৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর পিএসএলভি সি৬০-র মাধ্যমে সফলভাবে দুটি মহাকাশযানকে একটি বৃত্তাকার কক্ষপথে নিয়ে যাওয়া হয়।মহাকাশে দুটি স্যাটেলাইটের ডকিং প্রক্রিয়াই এই অভিযানের মূল লক্ষ্য ছিল।
এর আগে গত রবিবার সফলভাবে সম্পন্ন হয় স্পেস ডকিং পরীক্ষায় প্রথম ধাপ। পরীক্ষার জন্য উৎক্ষেপণ হওয়া দুটি কৃত্রিম উপগ্রহকে একে অপরের প্রথমে ১৫ মিটার ও পরে মাত্র ৩ মিটারের দূরত্বে আনা সম্ভব হয়েছিল তাদের। শ্রীহরিকোটা থেকে ২০২৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর পিএসএলভি সি৬০-র মাধ্যমে সফলভাবে দুটি মহাকাশযানকে একটি বৃত্তাকার কক্ষপথে নিয়ে যাওয়া হয়।মহাকাশে দুটি স্যাটেলাইটের ডকিং প্রক্রিয়াই এই অভিযানের মূল লক্ষ্য ছিল।
ভারতের স্পেস ডকিং এক্সপেরিমেন্টকে ডাকা হচ্ছে স্পেডেক্স অভিযান হিসেবে। এর অর্থ পৃথিবীর কক্ষপথে ঘূর্ণায়মান অবস্থায় ২টি মহাকাশযানকে যুক্ত (ডকিং) এবং বিচ্ছিন্ন (আন ডকিং) করা। এই প্রযুক্তি নিজেদের দখলে এনে বিশ্বের ৪টি দেশের ভালিকায় ঢুকে পড়ল ভারত।বর্তমানে আমেরিকা, রাশিয়া ও চিনের কাছে স্পেস ডকিং প্রযুক্তি রয়েছে।
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ