আরও পড়ুনঃ
AI-এর কারণে চাকরি হারানোর সম্ভাব্য কারণ
রুটিন ও পুনরাবৃত্তিমূলক কাজ: যেমন উৎপাদন, ডেটা এন্ট্রি, গ্রাহক সেবা, এবং পরিবহন খাতে AI সহজেই এই কাজগুলো স্বয়ংক্রিয় করতে পারে।
উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি: কোম্পানিগুলো AI ব্যবহার করে একই কাজ কম সময়ে এবং কম খরচে করতে পারছে, ফলে মানবশ্রমের চাহিদা কমে যেতে পারে।
নতুন দক্ষতার প্রয়োজন: কিছু কাজের ধরন পাল্টে যাওয়ায় যাদের নতুন প্রযুক্তিগত দক্ষতা নেই, তাদের জন্য ঝুঁকি বাড়ছে।
আরও পড়ুনঃ
অনেকেরই দাবি করেছেন ভারতের তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে বড়সড় প্রভাব ফেলবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। যার ফলে অন্তত ৭০ শতাংশ মানুষকে ছাড়াই কাজ চালিয়ে দেওয়া সম্ভব হবে। তবে আশার দিকও আছে। এতে থাকছে নতুন চাকরির সুযোগ। অনেকে বলছেন AI উন্নয়নের ফলে নতুন ধরনের কাজের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। যেমন AI পরিচালনা, ডেটা সায়েন্স, মেশিন লার্নিং ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি।
আবার AI অনেক ক্ষেত্রে মানুষের সঙ্গে সহযোগিতায় কাজ করে দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারে। তবে সৃজনশীলতা, সমাধান খোঁজার দক্ষতা, এবং মানসিক যোগাযোগের মতো কাজগুলোতে মানুষের ভূমিকা অমূল্য থাকবেই।
AI-এর বিপদ,কিন্তু এর সমাধান কী?
বলা হচ্ছে প্রযুক্তির সঙ্গে মানিয়ে চলার জন্য কর্মীদের নতুন দক্ষতা শিখতে উৎসাহিত করতে হবে। সরকার এবং প্রতিষ্ঠানগুলোকে এমন নীতি গ্রহণ করতে হবে যা AI-এর সঙ্গে মানুষের চাকরির ভারসাম্য বজায় রাখে। অর্থাৎ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রভাব খারাপ না ভালো হবে, তা নির্ভর করে আমরা এটি কীভাবে ব্যবহার করি এবং কীভাবে পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিই তার ওপর।
ছবি সৌজন্যঃ কানভা
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ