Euclid Telescope and Dark Matter ডার্ক ইউনিভার্স রহস্যের খোঁজে ইউক্লিড টেলিস্কোপ! তথ্য পেয়ে আশ্চর্য বিজ্ঞানীরা।
World's Longest Bicycle বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা সাইকেল, মিলল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের স্বীকৃতি
সূর্য ডুবলেই ফের পরের দিনের নতুন সূর্যের আলোর জন্যে অপেক্ষা করে থাকে মানুষ থেকে গোটা প্রাণীকূল।কারণ সূর্যের আলোই তো এই ধরিত্রীর প্রাণশক্তি। তা এই শক্তি কেমন? বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন সূর্যের পৃষ্ঠের তাপমাত্রা প্রায় ৫ হাজার ৫০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।সূর্যের কেন্দ্রের তাপমাত্রা প্রায় দেড় কোটি ডিগ্রি সেলসিয়াসের চেয়েও বেশি। নাসার হিসেব অনুযায়ী সূর্যের কেন্দ্রের সমপরিমাণ তাপমাত্রা উৎপন্ন করতে হলে প্রতি সেকেন্ডে ১০০ বিলিয়ন টন ডিনাইমাইট বিস্ফোরণ দরকার।
সূর্য ডুবলেই ফের পরের দিনের নতুন সূর্যের আলোর জন্যে অপেক্ষা করে থাকে মানুষ থেকে গোটা প্রাণীকূল।কারণ সূর্যের আলোই তো এই ধরিত্রীর প্রাণশক্তি। তা এই শক্তি কেমন? বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন সূর্যের পৃষ্ঠের তাপমাত্রা প্রায় ৫ হাজার ৫০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।সূর্যের কেন্দ্রের তাপমাত্রা প্রায় দেড় কোটি ডিগ্রি সেলসিয়াসের চেয়েও বেশি। নাসার হিসেব অনুযায়ী সূর্যের কেন্দ্রের সমপরিমাণ তাপমাত্রা উৎপন্ন করতে হলে প্রতি সেকেন্ডে ১০০ বিলিয়ন টন ডিনাইমাইট বিস্ফোরণ দরকার।
পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব প্রায় ১৫ কোটি কিলোমিটার। এতটা দূরত্ব থেকেই সূর্যের পেটের ভেতরে উৎপন্ন হওয়া তাপ নাভিশ্বাস তুলে দিচ্ছে মানুষের।আলোকের সামান্যতম অংশ নিয়েই চলে যাচ্ছে পৃথিবীর। এবার সূর্যের চেয়ে ৫০০ ট্রিলিয়ন বা ৫০০ লক্ষ কোটি গুণ উজ্জ্বল বস্তু আবিষ্কার করে ফেললেন জ্যোতিবিজ্ঞানীরা। কী সেই বস্তু? কোথাই বা পাওয়া গেল তাকে?
ইউরোপীয় সাউদার্ন অবজারভেটরির ভেরি লার্জ টেলিস্কোপ বা ভিএলটি ব্যবহার করে এই উজ্জ্বল এলাকার সন্ধান পেয়েছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। আসলে এটি একটি কোয়াসার।কোয়াসার হল গ্যালাক্সির অত্যন্ত উজ্জ্বল কেন্দ্র যা সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাক হোলের সাহায্যে চালিত। এই ক্ষেত্রে ব্ল্যাক হোলে গ্যাস এবং ধূলিকণা পড়লে তারা ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন নির্গত করে যা তীব্র আলো তৈরি করে। নেচার অ্যাস্ট্রোনমিতে প্রকাশিত একটি গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে যে J0529-4351 নামের এই কোয়াসারটি প্রতিদিন সূর্যের সমান হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং যার উজ্জ্বলতা সূর্যের চেয়েও ৫০০ ট্রিলিয়ন গুণ বেশি।এটি এখন পর্যন্ত পাওয়া সবচেয়ে উজ্জ্বল কোয়াসার।
কোয়াসারকে দূর থেকে তারার মতই দেখায়। তা কত দূরে আছে আমাদের দেখা সবচেয়ে উজ্জ্বল এই বস্তু? জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের হিসেব এই কোয়াসার পৃথিবী থেকে এতটাই দূরে আছে যে এর আলো আমাদের কাছে পৌঁছাতে সময় নিয়েছে ১২ বিলিয়ন বছরেরও বেশি।কল্পনা করতে পারছেন কী?
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ