World Biggest office building বিশ্বের সর্ববৃহৎ অফিস বাড়ি এখন ভারতে, কতটা বড় ‘সুরাট ডায়মন্ড বুর্স’?
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন হল পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে অবস্থিত একটি কৃত্রিম উপগ্রহ যেখানে থেকে গবেষণা করার সুযোগ আছে। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, জাপান, কানাডা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের পাঁচটি মহাকাশ সংস্থা।
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন হল পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে অবস্থিত একটি কৃত্রিম উপগ্রহ যেখানে থেকে গবেষণা করার সুযোগ আছে। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, জাপান, কানাডা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের পাঁচটি মহাকাশ সংস্থা।
১৯৯৮ সালে পৃথিবীর কক্ষপথে স্থাপন করা হয় আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন বা আই এস এস।২০০০ সাল থেকে এই মহাকাশ স্টেশনে এসে থেকেছেন বিভিন্ন দেশের গবেষকরা। পৃথিবীর কক্ষপথে ঘুরতে ঘুরতেই প্রায় ৩ হাজার ৩০০ গবেষণা চালানো হয়েছে এই স্টেশনে।
আকারে আয়তনেও এই মহাকাশ স্টেশন কম বড় নয়।প্রায় ফুটবল মাঠের সমান এই আইএসএস হচ্ছে মহাশূন্যে মানুষের তৈরি বৃহত্তম কাঠামো। এতে আছে ১৫টি মডিউল। এর দৈর্ঘ্য প্রায় ১০৯ মিটার। ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৪০০ কিলোমিটার উপরে পৃথিবীর কক্ষপথে মহাকাশ স্টেশনের অবস্থান। সেই ১৯৯৮ সাল থেকেই দিন-রাতে প্রায় দেড় ঘণ্টা অন্তর এক বার করে পৃথিবীকে ঘুরে চলেছে এই স্পেস স্টেশন।এতে বিশাল ধাতব ফ্রেমের ওপর বসানো আছে অতিকায় সৌরশক্তির প্যানেল।এতে পালা করে থাকেন সাতজন ক্রু।
শুধু লিঙ্ক লাইনে ক্লিক করে ঢুকে পড়ুন www.youtube.com/channel/UCppJNWmBwUwu4IO6hjwHmWg |
এখন কাজ করে চললেও ক্রমশ ক্ষমতা কমে আসছে এই স্পেস স্টেশনের। ধরা পড়েছে বিভিন্ন যান্ত্রিক ও প্রযুক্তিগত ত্রুটিও।বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন যে ২০৩০ সালের পর এটাকে ব্যবহার করা বিপজ্জনক হয়ে পড়বে। অন্যদিকে ৫ রাষ্ট্রের চুক্তিও শেষ হয়ে যাবে ২০৩০ নাগাদ। সেই মত পরিকল্পনা মাফিক ২০৩১ সালের মধ্যেই একে নিরাপদ পদ্ধতিতে ধ্বংস করে ফেলা হবে।
খবরে প্রকাশ আইএসএস ধ্বংস করতে ইলন মাস্কের প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স-এর সঙ্গে ৮৪৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের চুক্তি করছে নাসা।এজন্য ২০২৬ সাল থেকেই ধীরে ধীরে ৪০০ থেকে নিম্ন কক্ষপথে নামিয়ে আনা হবে। ‘পয়েন্ট অব নো রিটার্ন ‘-এ আইএসএসকে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের ভেতরে ঠেলে দেবার কাজটা করবে স্পেসএক্স-এর মহাকাশযান। পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে ঢোকার সময় আইএসএসের অধিকাংশই পুড়ে ছাই হয়ে যাবে। যা অবশিষ্ট থাকবে – সেগুলো নিউজিল্যান্ড ও দক্ষিণ আমেরিকার মাঝখানে প্রশান্ত মহাসাগরের বিস্তীর্ণ এলাকায় ছড়িয়ে পড়বে।
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ