ভারতীয় প্রযুক্তিবিদের কীর্তি, আসছে ‘ইপ্লেন’ সংস্থার উড়ন্ত ট্যাক্সি e200। ই-প্লেন কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা এবং ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি-মাদ্রাজের অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অধ্যাপক সত্য চক্রবর্তী।
খোশখবর ডেস্কঃ চাঁদে রকেট থেকে শুরু করে সূর্যের কাছে মহাকাশযান পাঠানো, হাইস্পিড ট্রেন থেকে শুরু করে নদীর বুক ফুঁড়ে পাতাল রেল – প্রযুক্তির প্রায় সব ক্ষেত্রেই দুরন্ত গতিতে এগিয়ে চলেছে ভারত। এবার বিপুল জনসংখ্যার দেশে শহুরে যানজটের জটিলতা কাটাতে আসতে চলেছে ফ্লাইং ট্যাক্সি।একে বলা হচ্ছে ভারতের প্রথম ফ্লাইং ট্যাক্সি।নিউজ এইট্টিন ডট কমের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে এই বিষয়ে আলোকপাত করেছেন ই-প্লেন কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা এবং ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি-মাদ্রাজের অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের অধ্যাপক সত্য চক্রবর্তী।
ইউটিউবে 'খোশখবর',এক ক্লিকে আশ্চর্য দুনিয়া
আগামী সাত থেকে আট মাস বা চলতি বছরের(২০২৪) অক্টোবর-নভেম্বরের মধ্যেই এই ফ্লাইং ট্যাক্সির পরীক্ষামূলক উড়ান চালু হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন তিনি - যা ভারতের বিমান চলাচলের ইতিহাসে একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত হতে চলেছে বলে মনে করা হচ্ছে।
আগামী সাত থেকে আট মাস বা চলতি বছরের(২০২৪) অক্টোবর-নভেম্বরের মধ্যেই এই ফ্লাইং ট্যাক্সির পরীক্ষামূলক উড়ান চালু হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন তিনি - যা ভারতের বিমান চলাচলের ইতিহাসে একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত হতে চলেছে বলে মনে করা হচ্ছে।
উড়ন্ত ট্যাক্সিটির নাম ই২০০(e200) যা তৈরি করছে ‘ইপ্লেন’ সংস্থা। ভারতের শহরাঞ্চলের পরিবহনের কাঠামো,নিরাপত্তা ইত্যাদি নানা দিকের কথা মাথায় রেখেই এর নকশা করা হয়েছে। ই২০০ ট্যাক্সির ছোট্ট প্রতিরূপ, ই৫০-র ওড়ার পরীক্ষা করে ইতিমধ্যেই সাফল্য মিলেছে। অধ্যাপক ও প্রযুক্তিবিদ সত্য চক্রবর্তীর মতে ভারতের ব্যস্ত শহরগুলিতে যানজটের সমস্যা দূর করতে পারবে এই বিশেষ ট্যাক্সি।
প্রখ্যাত মানুষ,বিখ্যাত উক্তি/পড়ুন WHO QUOTES WHAT
কিন্তু কে এই সত্য চক্রবর্তী যার হাত ধরে আসতে চলেছে উড়ন্ত ট্যাক্সি? প্রযুক্তি পাগল উদ্যোগপতি হিসেবে অনেকেই সত্য চক্রবর্তীকে ভারতের ইলন মাস্ক বলে তুলনা করেন। ePlane কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা ছাড়াও তিনি স্টার্টআপ কোম্পানি অগ্নিকুল কসমস-এর পরিচালক, যার লক্ষ্য মহাকাশ কক্ষপথে মাইক্রো- এবং ন্যানো-স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের জন্য মিনি মহাকাশ যান তৈরি করা। তিনি ১৯৯১ সালে আইআইটি মাদ্রাজ থেকে অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং-এ ব্যাচেলর অফ টেকনোলজি ডিগ্রি লাভ করেন।এরপর দেশে বিদেশে নানা ডিগ্রি অর্জনের পর ১৯৯৭ সালে আইআইটি মাদ্রাজের অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং-এ যোগ দেন।গ্যাস টারবাইন, রকেট ইঞ্জিন এবং ইলেক্ট্রিক বিমানের বিভিন্ন দিক নিয়ে গবেষণা করা এই প্রযুক্তিবিদের ঝুলিতে পুরস্কারের শেষ নেই। সম্প্রতি, তিনি আইআইটি মাদ্রাজের ডিআরডিও সেন্টার অফ প্রোপালশন টেকনোলজির প্রধানও রয়েছেন৷
কিন্তু কে এই সত্য চক্রবর্তী যার হাত ধরে আসতে চলেছে উড়ন্ত ট্যাক্সি? প্রযুক্তি পাগল উদ্যোগপতি হিসেবে অনেকেই সত্য চক্রবর্তীকে ভারতের ইলন মাস্ক বলে তুলনা করেন। ePlane কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা ছাড়াও তিনি স্টার্টআপ কোম্পানি অগ্নিকুল কসমস-এর পরিচালক, যার লক্ষ্য মহাকাশ কক্ষপথে মাইক্রো- এবং ন্যানো-স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের জন্য মিনি মহাকাশ যান তৈরি করা। তিনি ১৯৯১ সালে আইআইটি মাদ্রাজ থেকে অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং-এ ব্যাচেলর অফ টেকনোলজি ডিগ্রি লাভ করেন।এরপর দেশে বিদেশে নানা ডিগ্রি অর্জনের পর ১৯৯৭ সালে আইআইটি মাদ্রাজের অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং-এ যোগ দেন।গ্যাস টারবাইন, রকেট ইঞ্জিন এবং ইলেক্ট্রিক বিমানের বিভিন্ন দিক নিয়ে গবেষণা করা এই প্রযুক্তিবিদের ঝুলিতে পুরস্কারের শেষ নেই। সম্প্রতি, তিনি আইআইটি মাদ্রাজের ডিআরডিও সেন্টার অফ প্রোপালশন টেকনোলজির প্রধানও রয়েছেন৷
তাঁর তৈরি ePlane কোম্পানির এই উড়ন্ত ট্যাক্সি একবারের ব্যাটারি চার্জে একাধিক স্বল্প দূরত্বের যাত্রা করতে পারবে।কঠোর আন্তর্জাতিক মানদণ্ড মেনে যাত্রী নিরাপত্তার দিকেও জোর দেওয়া হয়েছে। আর তাই উড়ন্ত ট্যাক্সি ই২০০য় যাত্রীদের খরচ একটু বেশিই পড়বে।তবে জানা যাচ্ছে উবেরে যে ভাড়া লাগে, তার দ্বিগুণ অর্থ দিতে হতে পারে উড়ন্ত ট্যাক্সিতে।
কলকাতা হোক বা মুম্বই, দিল্লি হোক বা চেন্নাই যে শহরই হোক না কেন – যানজট একটা বড় সমস্যা। যে গন্তব্যে যেতে এক ঘণ্টা থেকে দেড় ঘন্টা সময় লাগে উড়ন্ত ট্যাক্সিতে পৌঁছে যাওয়া যাবে ৭ মিনিটে। কাজেই পরিবহন দুনিয়ায় ফ্লাইং ট্যাক্সি এক নতুন যুগের সূচনা করবে এ আর আশ্চর্য কী?
PICTURE
SOURCE: The ePlane Company @ePlaneCompan/
X
পিন্টারেস্টে ‘খোশখবরের’ আশ্চর্য দুনিয়া।ক্লিক করুন এই লিঙ্কে
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ