পৃথিবীর বুকে স্বচ্ছ তম জলের নদী যে কয়েকটা রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম ভারতের মেঘালয়ের উমঙ্গট নদী
ইউটিউবে 'খোশখবর',এক ক্লিকে আশ্চর্য দুনিয়া
পৃথিবীর বুকে স্বচ্ছ তম জলের নদী যে কয়েকটা রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম ভারতের উমঙ্গট নদী।মেঘালয়ের খাসি এবং জয়ন্তিয়া পাহাড়ের মধ্যবর্তী উপত্যকা দিয়ে প্রবাহিত উমঙ্গট নদীর স্ফটিক-স্বচ্ছ জল বিশ্বের মধ্যে সেরা পাঁচটি ক্লিনেস্ট রিভারের মধ্যে একটির খ্যাতি এনে দিয়েছে।শুধু তাই নয় মেঘালয়ের এই নদী এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে স্বচ্ছ নদীর তকমাও পেয়েছে।
২০২১ সালের ১৬ নভেম্বর ভারতের জলশক্তি মন্ত্রক সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি দিয়ে এই নদীর স্বচ্ছতার কথা তুলে ধরে লেখে -এটা বিশ্বের অন্যতম পরিচ্ছন্ন উমঙ্গট নদী। এটা ভারতে। জল এতটাই পরিষ্কার এবং স্বচ্ছ যে মনে হচ্ছে যেন নৌকাটি বাতাসে আছে।এজন্য মেঘালয়বাসীকে ধন্যবাদও জানানো হয়।
হারিয়ে যাবে শনির বলয়,রহস্যটা কী? ব্যখ্যা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের?
প্রকৃতির বুকে পাহাড়ের কাদাহীন পাথুরে পথ আশ্চর্য স্বচ্ছতা এনে দিয়েছে মেঘালয়ের এই নদীকে।যা পর্যটনের অন্যতম ঠিকানা হয়ে উঠেছে।তাই প্রতি মুহূর্তে এ নদীকে পরিস্কার রাখতে সচেষ্ট এলাকার মানুষ। শুধু তাই নয়, উমঙ্গট নদীর পাশে দাঁড়িয়ে থাকা ভারত ও বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী মেঘালয়ের মাওলিননং গ্রাম পেয়েছে এশিয়ার সবচেয়ে পরিষ্কার গ্রামের শিরোপা। মেঘালয়ে বেড়াতে গেলে পাহাড়ের কোলে উমঙ্গট বা ডাউকি নদীতে বোটিং-এর মজাই আলাদা।মাটিতে পাথর ফেলে তৈরি করা ভারত বাংলাদেশের সীমান্তও আপনাকে অন্য অনুভুতি এনে দেবে।মেঘালয়ের বিভিন্ন পাথুরে পথ ঘুরে এ নদী চলে গেছে সোজা বাংলাদেশে।
প্রকৃতির বুকে পাহাড়ের কাদাহীন পাথুরে পথ আশ্চর্য স্বচ্ছতা এনে দিয়েছে মেঘালয়ের এই নদীকে।যা পর্যটনের অন্যতম ঠিকানা হয়ে উঠেছে।তাই প্রতি মুহূর্তে এ নদীকে পরিস্কার রাখতে সচেষ্ট এলাকার মানুষ। শুধু তাই নয়, উমঙ্গট নদীর পাশে দাঁড়িয়ে থাকা ভারত ও বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী মেঘালয়ের মাওলিননং গ্রাম পেয়েছে এশিয়ার সবচেয়ে পরিষ্কার গ্রামের শিরোপা। মেঘালয়ে বেড়াতে গেলে পাহাড়ের কোলে উমঙ্গট বা ডাউকি নদীতে বোটিং-এর মজাই আলাদা।মাটিতে পাথর ফেলে তৈরি করা ভারত বাংলাদেশের সীমান্তও আপনাকে অন্য অনুভুতি এনে দেবে।মেঘালয়ের বিভিন্ন পাথুরে পথ ঘুরে এ নদী চলে গেছে সোজা বাংলাদেশে।
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ