২০১৪-২০২২ এই সময়কালে ভারত উৎপাদন করে ফেলেছে ২ বিলিয়ন মোবাইল হ্যান্ডসেট
খোশখবর ডেস্কঃ সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়েই ডিজিটাল ব্যবস্থায় স্বচ্ছন্দ হয়ে উঠছে ভারতের বিপুল অংশের মানুষ।তৈরি হয়েছে মোবাইল ফোনের মত ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রীর বিশাল বাজার।গোটা বিশ্বের তাবড় টেক কোম্পানিগুলোর নজর সে দিকেই।এমন পরিস্থিতিতেই সামনে এসেছে ভারতের বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল উৎপাদনকারী দেশ হয়ে ওঠার খবর।
এক্স সোশ্যাল মিডিয়া হ্যাণ্ডেলে কেন্দ্রীয় আমল এবং নীতি আয়োগের প্রাক্তন সিইও অমিতাভ কান্তের দেওয়া পরিসংখ্যান অনুসারে বর্তমানে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল উৎপাদনকারী দেশ হয়ে উঠেছে ভারত।
মোবাইল ফোন উৎপাদনের দুনিয়ায় অনেক দিন ধরেই সামনের সারিতে রয়েছে চিন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়ার মত দেশগুলো।উৎপাদনের নিরিখে এর পরেই ছিল ভারত, তাইওয়ানের নাম।তবে সে দিন এখন অতীত।তথ্য বলছে মূল সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক সংস্থ, মূল নকশা প্রস্তুতকারক সংস্থা এবং যন্ত্রাংশ ও যন্ত্রাংশে কাজ করে এমন সংস্থাগুলির বিপুল বিনিয়োগের কারণে ভারত এখন মোবাইল ফোনের জন্য দ্বিতীয় বৃহত্তম উৎপাদন কেন্দ্র।
২০১৪-২০২২ এই সময়কালে ভারত ২ বিলিয়ন মোবাইল হ্যান্ডসেট উৎপাদন করে ফেলেছে।২০২৩ সালে ভারত ২৭০ মিলিয়নেরও বেশি মোবাইল হ্যান্ডসেট তৈরি করবে৷
প্রায় প্রতিটি বিশ্ববিখ্যাত মোবাইল ফোন প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলোর উৎপাদন কেন্দ্রই তৈরি হয়েছে ভারতে।এদেশে উৎপাদিত মোবাইল ফোন যেমন দেশবাসীর চাহিদা পূরণ করতে অনেকাংশে সফল হয়েছে, তেমনই অন্য দেশে রফতানিও হচ্ছে। মার্কেট রিসার্চ সংস্থা কাউন্টারপয়েন্ট রিসার্চ জানাচ্ছে যে ভারত ২০২৩ সালে তার মোট মোবাইল ফোনের প্রায় ২২ শতাংশই রপ্তানি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
মোবাইল ফোন উৎপাদনের দুনিয়ায় অনেক দিন ধরেই সামনের সারিতে রয়েছে চিন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়ার মত দেশগুলো।উৎপাদনের নিরিখে এর পরেই ছিল ভারত, তাইওয়ানের নাম।তবে সে দিন এখন অতীত।তথ্য বলছে মূল সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক সংস্থ, মূল নকশা প্রস্তুতকারক সংস্থা এবং যন্ত্রাংশ ও যন্ত্রাংশে কাজ করে এমন সংস্থাগুলির বিপুল বিনিয়োগের কারণে ভারত এখন মোবাইল ফোনের জন্য দ্বিতীয় বৃহত্তম উৎপাদন কেন্দ্র।
গ্লোবাল টিচার প্রাইজ জিতলেন পাকিস্তানের সিস্টার জেফ, শীর্ষ ১০-এ বাংলার দীপনারায়ণ নায়েক
এর কারণ হিসেবে বর্তমান কেন্দ্র সরকারের ‘আত্মনির্ভর ভারত’ গড়ার উদ্যোগকেই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।বিদেশী ও চিনা পণ্য বর্জনেরও ডাক দেওয়ার পাশাপাশি ‘ভোকাল ফর লোকাল’ এবং ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ প্রকল্পের প্রভাব পড়েছে বলে নানা রিপোর্টে উঠে এসেছে।
এর কারণ হিসেবে বর্তমান কেন্দ্র সরকারের ‘আত্মনির্ভর ভারত’ গড়ার উদ্যোগকেই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।বিদেশী ও চিনা পণ্য বর্জনেরও ডাক দেওয়ার পাশাপাশি ‘ভোকাল ফর লোকাল’ এবং ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ প্রকল্পের প্রভাব পড়েছে বলে নানা রিপোর্টে উঠে এসেছে।
জানা অজানার আশ্চর্য দুনিয়া,ইউটিউবে অন্যরকম পাঠ - ‘খোশখবর’
এক্স হ্যাণ্ডেলে নীতি আয়োগের প্রাক্তন সিইও অমিতাভ কান্ত যে তথ্য দিয়েছেন তাতে বলা হয়েছে ২০২৩ সালে ভারতীয় বাজারে বিক্রি হওয়া প্রায় ১০০শতাংশ মোবাইল-ই ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’। ২০২২ সালে এই সংখ্যা ছিল ৯৮%।
১০১৪ সালে, ভারতের মোবাইল হ্যান্ডসেটের চাহিদার প্রায় ৮১% চিন থেকে আমদানি করা হয়েছিল। ভারত আজ ২য় বৃহত্তম মোবাইল ফোন উৎপাদনকারী দেশ।ভারতে মোবাইলের উৎপাদন ২০১৪-২০২২ এর মধ্যে ২৩% চক্রবৃদ্ধি হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।
এক্স হ্যাণ্ডেলে নীতি আয়োগের প্রাক্তন সিইও অমিতাভ কান্ত যে তথ্য দিয়েছেন তাতে বলা হয়েছে ২০২৩ সালে ভারতীয় বাজারে বিক্রি হওয়া প্রায় ১০০শতাংশ মোবাইল-ই ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’। ২০২২ সালে এই সংখ্যা ছিল ৯৮%।
১০১৪ সালে, ভারতের মোবাইল হ্যান্ডসেটের চাহিদার প্রায় ৮১% চিন থেকে আমদানি করা হয়েছিল। ভারত আজ ২য় বৃহত্তম মোবাইল ফোন উৎপাদনকারী দেশ।ভারতে মোবাইলের উৎপাদন ২০১৪-২০২২ এর মধ্যে ২৩% চক্রবৃদ্ধি হারে বৃদ্ধি পেয়েছে।
২০১৪-২০২২ এই সময়কালে ভারত ২ বিলিয়ন মোবাইল হ্যান্ডসেট উৎপাদন করে ফেলেছে।২০২৩ সালে ভারত ২৭০ মিলিয়নেরও বেশি মোবাইল হ্যান্ডসেট তৈরি করবে৷
প্রায় প্রতিটি বিশ্ববিখ্যাত মোবাইল ফোন প্রস্তুতকারক সংস্থাগুলোর উৎপাদন কেন্দ্রই তৈরি হয়েছে ভারতে।এদেশে উৎপাদিত মোবাইল ফোন যেমন দেশবাসীর চাহিদা পূরণ করতে অনেকাংশে সফল হয়েছে, তেমনই অন্য দেশে রফতানিও হচ্ছে। মার্কেট রিসার্চ সংস্থা কাউন্টারপয়েন্ট রিসার্চ জানাচ্ছে যে ভারত ২০২৩ সালে তার মোট মোবাইল ফোনের প্রায় ২২ শতাংশই রপ্তানি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ