এর আগে ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ তালিকায় উঠে এসেছে বাংলার টয় ট্রেন এবং সুন্দরবন
সারা বিশ্বে সাংস্কৃতিক-প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোই ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের তালিকায় স্থান পায়।২০২১ সালের অগস্ট মাসে বিশ্বভারতী শান্তিনিকেতন পরিদর্শনে আসে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কমিটির এক প্রতিনিধিদল।উপদেষ্টা সংস্থা ইসিওএমওএস (ICOMOS)-এর নাম প্রস্তাবের ভিত্তিতেই তালিকায় নাম তোলে ইউনেস্কো। শান্তিনিকেতনের এই স্বীকৃতিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় আনন্দ ও গর্বের কথা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।🔴BREAKING!
— UNESCO 🏛️ #Education #Sciences #Culture 🇺🇳 (@UNESCO) September 17, 2023
New inscription on the @UNESCO #WorldHeritage List: Santiniketan, #India 🇮🇳. Congratulations! 👏👏
➡️ https://t.co/69Xvi4BtYv #45WHC pic.twitter.com/6RAVmNGXXq
১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাবা মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর নিভৃতে ঈশ্বরচিন্তা ও ধর্মালোচনার উদ্দেশ্যে বীরভূম জেলার বোলপুর শহরের উত্তরাংশে বিপুল জমি কিনে এই আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন। ১৭ বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শান্তিনিকেতনে আসেন। ১৯০১ সালে রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মবিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন, যা কালক্রমে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের রূপ নেয়। ১৯২১ সালে শুরু হওয়া বিশ্বভারতী ১৯৫১ সালে কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি পায়।
তবে এর আগে ইউনেস্কোর ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ তালিকায় উঠে এসেছে বাংলার টয় ট্রেন এবং সুন্দরবন। ১৯৯৯ সাল থেকে টয় ট্রেন ইউনেস্কোর তালিকাভুক্ত একটি বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান।২০০৫ সালে, ইউনেস্কো নীলগিরি মাউন্টেন রেলওয়েকে সম্প্রসারণ করে এর তালিকাভুক্ত করে। অন্যদিকে সুন্দরবন যা বিশ্বের বৃহত্তম মোহনা ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল বা বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ, টাইগার রিজার্ভ ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটের মর্যাদা পেয়েছে।
রবীন্দ্রনাথ - যিনি প্রতিদিন আমাদের নতুন করে ভাবতে শেখান
তবে কোনও স্থান নয়, ২০২১ সালেই ইউনেসকোর স্বীকৃতি পেয়েছে বাঙালির প্রিয় দুর্গা পুজো। ‘কলকাতার দুর্গাপুজো’-কে ‘ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটি’ তালিকায় যুক্ত করেছে রাষ্ট্রসংঘের শাখা সংগঠন ইউনেস্কো। ২০১০ সালে পুরুলিয়ার ছৌ লোকনৃত্য এই স্বীকৃতি পেয়েছিল।
তবে কোনও স্থান নয়, ২০২১ সালেই ইউনেসকোর স্বীকৃতি পেয়েছে বাঙালির প্রিয় দুর্গা পুজো। ‘কলকাতার দুর্গাপুজো’-কে ‘ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেজ অব হিউম্যানিটি’ তালিকায় যুক্ত করেছে রাষ্ট্রসংঘের শাখা সংগঠন ইউনেস্কো। ২০১০ সালে পুরুলিয়ার ছৌ লোকনৃত্য এই স্বীকৃতি পেয়েছিল।
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ