শারীরিক রোগের মতোই মনের সমস্যাগুলি সম্পর্কে আলোচনা আমাদের সঠিক পথের দিশা দেখাতে পারে
খোশখবর ডেস্কঃ বর্তমান সময়ে মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যা একটি গুরুত্বপূর্ণ আকার ধারণ করেছে এবং আলোচ্য বিষয় হয়ে উঠেছে। অনেককেই প্রতিনিয়ত মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যার নানা দিক যেমন স্ট্রেস, উদ্বেগ, ডিপ্রেশন, অতিরিক্ত আতঙ্ক, সামাজিক বিচ্ছেদ, আত্মহত্যার প্রবণতার মত জটিল অবস্থার মধ্যে দিয়ে যেতে হচ্ছে।অনেক ক্ষেত্রেই এর কারণ হিসেবে উঠে আসছে আমাদের প্রতিদিনের কাজের চাপ,ডিজিটাল জীবনযাপন,সামাজিক সুরক্ষার অভাব ও অনিশ্চিত ভবিষ্যতের চিন্তা ও আতঙ্ক।
আরও পড়ুনঃ আপনার শিশুটি দাদু-দিদা, ঠাকুমা-ঠাকুরদার সঙ্গ পাচ্ছে তো?
এই সমস্যাগুলি সমাধানের জন্য ব্যক্তিগত ও সামাজিক স্তরে কয়েকটি পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার। প্রথম কথা, মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যা হচ্ছে এমনটা বুঝতে পারলে তা নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করা গুরুত্বপূর্ণ। শারীরিক রোগের মতোই মনের সমস্যাগুলি সম্পর্কে আলোচনা আমাদের সঠিক পথের দিশা দেখাতে পারে।
মানসিক সমস্যা নিয়ে আমাদের সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করার সময় এসেছে।মনে রাখবেন নিজের মনের একটু যত্ন নিলেই আপনি বেরিয়ে আসতে পারবেন এই ধরণের সমস্যা থেকে।
নির্দিষ্ট সময়ে বিশ্রাম নিনঃ আপনি হয়ত সারাদিন খুবই কাজের মধ্যে থাকেন।কিন্তু তার মধ্যেই প্রতিদিনের জীবনে একটু বেশী সময় বিশ্রামের জন্য নির্দিষ্ট রাখুন - যা আপনার শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতা এনে দেবে।
যোগাযোগ এবং সুসম্পর্কঃ পরিবার এবং প্রিয়জনদের সঙ্গে অনেকটা সময় কাটানোর চেষ্টা করুন।এটি মন ভাল রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
নিজেকে কাজে দক্ষ করে তুলুনঃ যে কাজ আপনি ভালবাসেন এমন নতুন কাজ শিখুন। নতুন দক্ষতা অর্জন করুন।আপনিও কোনও কাজে দক্ষ নিজে এমনটা আবিষ্কার করলে তা মন ভাল রাখতে সাহায্য করতে পারে।
স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনঃ প্রাণায়াম, যোগা, মেডিটেশন এবং অনান্য শারীরিক ক্রিয়াকলাপ শরীরের পাশাপাশি মন ভাল রাখতে সাহায্য করতে পারে। শারীরিক সুস্থতা মনেও একটা আলাদা ও বাড়তি জোর এনে দেয়।
পজিটিভ বা কিছু ভাল কাজঃ সমস্যায় পড়া মানুষের পাশে দাঁড়ান।সামাজিক কোনও কাজে অংশ নিন।এসব পজিটিভ কাজ আপনার মনকে ভাল করতে পারে।
ছোট ছোট আনন্দঃ প্রতিদিনের জীবনে অনেক ছোট ছোট আনন্দময় মুহূর্ত আসে – সেগুলো উপভোগ করুন।দেখবেন ছোট ছোট ঘটনাই আপনার মানসিক স্বাস্থ্যকে উন্নত করতে সাহায্য করছে।
এইরকম ছোট ছোট উপায়গুলো সামান্য বা সাধারণ হলেও এগুলো আপনার মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে অনেকটাই সাহায্য করতে পারে।
এই সমস্যাগুলি সমাধানের জন্য ব্যক্তিগত ও সামাজিক স্তরে কয়েকটি পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার। প্রথম কথা, মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যা হচ্ছে এমনটা বুঝতে পারলে তা নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করা গুরুত্বপূর্ণ। শারীরিক রোগের মতোই মনের সমস্যাগুলি সম্পর্কে আলোচনা আমাদের সঠিক পথের দিশা দেখাতে পারে।
মানসিক সমস্যা নিয়ে আমাদের সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করার সময় এসেছে।মনে রাখবেন নিজের মনের একটু যত্ন নিলেই আপনি বেরিয়ে আসতে পারবেন এই ধরণের সমস্যা থেকে।
নির্দিষ্ট সময়ে বিশ্রাম নিনঃ আপনি হয়ত সারাদিন খুবই কাজের মধ্যে থাকেন।কিন্তু তার মধ্যেই প্রতিদিনের জীবনে একটু বেশী সময় বিশ্রামের জন্য নির্দিষ্ট রাখুন - যা আপনার শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতা এনে দেবে।
যোগাযোগ এবং সুসম্পর্কঃ পরিবার এবং প্রিয়জনদের সঙ্গে অনেকটা সময় কাটানোর চেষ্টা করুন।এটি মন ভাল রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
নিজেকে কাজে দক্ষ করে তুলুনঃ যে কাজ আপনি ভালবাসেন এমন নতুন কাজ শিখুন। নতুন দক্ষতা অর্জন করুন।আপনিও কোনও কাজে দক্ষ নিজে এমনটা আবিষ্কার করলে তা মন ভাল রাখতে সাহায্য করতে পারে।
আরও পড়ুনঃ মানুন এই সব নিয়ম, জেনে নিন অন্যকে জয় করার সেরা উপায়?
যোগাযোগ ও সাহায্যঃ পরিবারের সদস্যের পাশাপাশি বন্ধুবান্ধবের সঙ্গেও যোগাযোগ করা গুরুত্বপূর্ণ। সামাজিক সংযোগের মাধ্যমে কেউ আপনার পাশে থাকলে তা আপনার মন ভাল রাখতে সাহায্য করতে পারে।
যোগাযোগ ও সাহায্যঃ পরিবারের সদস্যের পাশাপাশি বন্ধুবান্ধবের সঙ্গেও যোগাযোগ করা গুরুত্বপূর্ণ। সামাজিক সংযোগের মাধ্যমে কেউ আপনার পাশে থাকলে তা আপনার মন ভাল রাখতে সাহায্য করতে পারে।
স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনঃ প্রাণায়াম, যোগা, মেডিটেশন এবং অনান্য শারীরিক ক্রিয়াকলাপ শরীরের পাশাপাশি মন ভাল রাখতে সাহায্য করতে পারে। শারীরিক সুস্থতা মনেও একটা আলাদা ও বাড়তি জোর এনে দেয়।
পজিটিভ বা কিছু ভাল কাজঃ সমস্যায় পড়া মানুষের পাশে দাঁড়ান।সামাজিক কোনও কাজে অংশ নিন।এসব পজিটিভ কাজ আপনার মনকে ভাল করতে পারে।
ছোট ছোট আনন্দঃ প্রতিদিনের জীবনে অনেক ছোট ছোট আনন্দময় মুহূর্ত আসে – সেগুলো উপভোগ করুন।দেখবেন ছোট ছোট ঘটনাই আপনার মানসিক স্বাস্থ্যকে উন্নত করতে সাহায্য করছে।
এইরকম ছোট ছোট উপায়গুলো সামান্য বা সাধারণ হলেও এগুলো আপনার মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে অনেকটাই সাহায্য করতে পারে।
ছবিঃ পিক্সাবে ও কানভা থেকে/ ছবিগুলি প্রতীকী
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ