ইমোজি ইতিহাসে দ্রুত বর্ধনশীল ভাষা। ফেসবুক মেসেঞ্জারে প্রতিদিন পাঁচ বিলিয়ন ইমোজি পাঠানো হয়।
খোশখবর ডেস্কঃ একটা সময় মানুষজন মুখোমুখি কথোপকথনের মাধ্যমেই তাদের অনুভূতি প্রকাশ করত।এর পর দূরে থেকেও ভাষার মাধ্যমে আবেগ প্রকাশের জায়গা নিয়ে নেয় চিঠি। কিন্তু টেকনোলজির যুগে এখন মানুষ সহজে ইমোজির মাধ্যমেই গভীরতম এবং সহজতম আবেগ প্রকাশ করতে পারে।মুখভঙ্গি, দৈনন্দিন বস্তু, স্থান, আবহাওয়া এবং জীবজন্তুর আইকনিক ছোট ছোট ছবিগুলো জাপানে ইমোজি হিসাবে পরিচিত।তারা তথ্য আদানপ্রদান ও বোঝার সুবিধের জন্য ইমোজি ব্যবহার করত।সেই থেকেই গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে ইমোজি।ইন্টারনেট এবং সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ ব্যবহার করে এমন মানুষদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে ইমোজি।এই ইমোজি এখন এতটাই জনপ্রিয় যে ফি বছর ১৭ জুলাই ‘বিশ্ব ইমোজি দিবস’ হিসেবে পালনের চল শুরু হয়েছে।অক্সফোর্ড ডিক্সেনারিও তাদের শব্দকোষে ‘ইমোজি’কে ঠাই দিয়েছে।
আরও পড়ুনঃ পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশী যে যে ভাষায় কথা বলে মানুষ
কম্পিউটারে বা মোবাইলে ‘ইমোজি’ কে বসায়?
ইমোজি ইতিহাসে দ্রুত বর্ধনশীল ভাষা। ফেসবুক মেসেঞ্জারে প্রতিদিন পাঁচ বিলিয়ন ইমোজি পাঠানো হয়।কম্পিউটার কোড তৈরি করে আমাদের ইমোজি উপহার দেয় ইউনিকোড কোম্পানি।সময়ের তালে তালে প্রয়োজনের কথা ভেবে ইউনিকোড সব সময় নতুন ইমোজি যোগ করে।তারপর সেগুলো সমস্ত প্ল্যাটফর্ম এবং ফোনে পাওয়া যায়।প্রতিটি ইমোজির কোড একই, কিন্তু বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম যেমন টুইটার বা ফেসবুক তাদের ইমোজিগুলিকে বিভিন্ন উপায়ে ডিজাইন করে।
কম্পিউটারে বা মোবাইলে ‘ইমোজি’ কে বসায়?
ইমোজি ইতিহাসে দ্রুত বর্ধনশীল ভাষা। ফেসবুক মেসেঞ্জারে প্রতিদিন পাঁচ বিলিয়ন ইমোজি পাঠানো হয়।কম্পিউটার কোড তৈরি করে আমাদের ইমোজি উপহার দেয় ইউনিকোড কোম্পানি।সময়ের তালে তালে প্রয়োজনের কথা ভেবে ইউনিকোড সব সময় নতুন ইমোজি যোগ করে।তারপর সেগুলো সমস্ত প্ল্যাটফর্ম এবং ফোনে পাওয়া যায়।প্রতিটি ইমোজির কোড একই, কিন্তু বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম যেমন টুইটার বা ফেসবুক তাদের ইমোজিগুলিকে বিভিন্ন উপায়ে ডিজাইন করে।
ইমোজিপিডিয়া কী?
তবে কত বা কত ধরনের ইমোজি আছে তা জানতে আপনাকে যেতে হবে ইমোজিপিডিয়ায়।এখানে আপনি প্রতিটি ইমোজির অর্থ কী এবং কীভাবে এটি ব্যবহার করবেন তা শিখতে পারেন। আমরা বেশিরভাগই সবচেয়ে জনপ্রিয় ইমোজিগুলি জানি এবং ব্যবহার করি। যেমন ক্লাসিক স্মাইলি ফেস, হার্ট বা হাসি- কান্না সহ মুখ ইত্যাদি। কিন্তু আপনি যদি আপনার ইমোজি শব্দভান্ডার বাড়াতে চান, বা আপনি ইমোজি কথা বলার নতুন উপায় খুঁজে বের করতে চান তাহলে ইমোজিপিডিয়া ব্যবহার করতে পারেন।
১৭ জুলাই ‘বিশ্ব ইমোজি দিবস’ – কী ভাবে এল?
১৭ জুলাই ‘বিশ্ব ইমোজি দিবস’ হিসেবে দেগে দেওয়ার পেছনে রয়েছেন ইমোজিপিডিয়া তৈরি করা জেরেমি বার্গের ভাবনা।২০০২ সালে অ্যাপল যেদিন তাদের iCal ক্যালেন্ডার অ্যাপ্লিকেশন শুরু করেছিল সেই তারিখটি ছিল ১৭ জুলাই।ক্যালেন্ডারে ইমোজি ইস্টার ডিম হিসাবে প্রদর্শিত হয়েছিল।পরে সেই দিনটাই ইমোজিপিডিয়া বিশ্ব ইমোজি দিবস উদযাপনের জন্য বেছে নেয়।নিজেদের কাজের সঙ্গে মিলে যাওয়ায় ১৭ জুলাই বিশ্ব ইমোজি দিবস পালনের সিদ্ধান্ত অ্যাপল মেনে নেয়।পরে ফেসবুক,টুইটার সহ অন্যরা এই তারিখ মেনে নেয়।
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ