এর ওপর দিতে হাঁটতে গেলে মনে হবে পায়ের নিচে কিছু নেই
খোশখবর ডেস্কঃ নানা রকমের সেতুর কথা তো অনেকই শুনেছেন বা দেখেছেন। এবার শুনুন ভিয়েতনামের বাচ লং সেতুর কথা।তৈরি হওয়ার সময়ই আলোচনার কেন্দ্রে থাকা এই সেতু সর্ব সাধারনের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে ২০২২ সালের এপ্রিল মাসে। তবে এই ব্রিজে উঠলে নিচে তাকাবেন না! কারণ এ সেতু তৈরি হয়েছে ঝকঝকে স্বচ্ছ কাচ দিয়ে। এর ওপর দিতে হাঁটতে গেলে মনে হবে পায়ের নিচে কিছু নেই। সবসময় বুকের ভেতর পাহাড়ের গভীরে পড়ে যাওয়ার ভয় কাজ করবে।
আরও পড়ুনঃবিশ্বের সবচেয়ে চ্যাপ্টা গাড়ি! ভাইরাল হল ভিডিও
বাচ লং ব্রিজ বিশ্বের দীর্ঘতম কাচের সেতু হিসাবে গিনেস ওয়াল্ড রেকর্ডস-এ স্থান করে নিয়েছে। মূলত পর্যটনের কথা ভেবেই তৈরি এই ঝুলন্ত সেতুটি হয়েছে ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়ের উত্তর-পশ্চিমে এবং লাওসের সীমান্তবর্তী সন লা প্রদেশে।স্থানীয় পর্যটন কর্তৃপক্ষ এবং একটি ফরাসি নির্মাণ সংস্থার মধ্যে একটি যৌথ সহযোগিতায় তৈরি হয়েছে এই ২০৭৩ ফুট দীর্ঘ সেতুটি।এটি মাটি থেকে প্রায় ৪৯২ ফুট উপরে ঝুলে আছে।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের প্রতিনিধি গ্লেন পোলার্ড একে প্রকৃতির বুকে একটি আশ্চর্যজনক প্রকল্প হিসেবে ব্যখ্যা করেছে। খাড়া পাহাড়ের গা ঘেঁষে এমনভাবে পেঁচিয়ে এটি তৈরি করা হয়েছে, তা দেখতে ড্রাগনের মতো মনে হয়। আর এটা এখন বিশ্বের দীর্ঘতম কাচের সেতু।
বাচ লং ব্রিজ বিশ্বের দীর্ঘতম কাচের সেতু হিসাবে গিনেস ওয়াল্ড রেকর্ডস-এ স্থান করে নিয়েছে। মূলত পর্যটনের কথা ভেবেই তৈরি এই ঝুলন্ত সেতুটি হয়েছে ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়ের উত্তর-পশ্চিমে এবং লাওসের সীমান্তবর্তী সন লা প্রদেশে।স্থানীয় পর্যটন কর্তৃপক্ষ এবং একটি ফরাসি নির্মাণ সংস্থার মধ্যে একটি যৌথ সহযোগিতায় তৈরি হয়েছে এই ২০৭৩ ফুট দীর্ঘ সেতুটি।এটি মাটি থেকে প্রায় ৪৯২ ফুট উপরে ঝুলে আছে।
গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের প্রতিনিধি গ্লেন পোলার্ড একে প্রকৃতির বুকে একটি আশ্চর্যজনক প্রকল্প হিসেবে ব্যখ্যা করেছে। খাড়া পাহাড়ের গা ঘেঁষে এমনভাবে পেঁচিয়ে এটি তৈরি করা হয়েছে, তা দেখতে ড্রাগনের মতো মনে হয়। আর এটা এখন বিশ্বের দীর্ঘতম কাচের সেতু।
সেতুর প্যাঁচানো অংশসহ এর মোট দৈর্ঘ্য ৬৩২ মিটার।সেতুটি ২০২০ সালে তৈরি হওয়া চিনের ৫২৬ মিটার দীর্ঘ কাঁচের সেতুর রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। তবে এটাই প্রথম নয়,বাচ লং হল ভিয়েতনামের তৃতীয় কাচের সেতু।পর্যটকদের আকর্ষণ করতে এসব সেতুকে কাজে লাগাতে চায় ভিয়েতনাম।
ছবি ও তথ্যঃ vietnamtravel.com
ছবি ও তথ্যঃ vietnamtravel.com
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ