অনেকে ওজন কমানোর জন্য নানা পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
খোশখবর ডেস্কঃ অনেকের কাছেই ওজন বেড়ে যাওয়াটা গুরুতর চিন্তার বিষয়।ওজন কমানোর জন্য আমরা অনেকেই নিয়মিত ডায়েট ও এক্সারসাইজ করে থাকি।কাজ না হলে ছুটতে হয় ডাক্তারের কাছে।অনেক চিকিৎসক ওজন কমানোর জন্য সকালে খালি পেটে বিভিন্ন ডিটক্স ওয়াটার পান করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। যেমন উষ্ণ লেবু জল এবং মেথি-জিরের জল।অনিয়মের খাবার খেলে ওজন যতটা সহজে বাড়ে তা কমানো কিন্তু তেমন সহজ কাজ নয়।চিকিৎসকেরা বলেন ওজন কমাতে গেলে প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাসে একটা বড় ধরনের পরিবর্তন আনা দরকার। উষ্ণ লেবু জল এবং মেথি-জিরের জল উভয় পানীয়েরই কিছু ভাল দিক এবং কিছু মন্দ দিক আছে। ওজন কমাতে কোনটা বেশি কার্যকরী, তা অনেকেই বুঝতে পারেন না।চলুন এই দুই পানীয় সম্পর্কে সংক্ষেপে জেনে নেওয়া যাক।
১) উষ্ণ লেবু জল
আয়ুর্বেদ মতে লেবু পাচনতন্ত্রকে সক্রিয় করে,শরীর থেকে টক্সিন বের করে দিতেও সহায়তা করে। সকালে খালি পেটে এক গ্লাস উষ্ণ লেবু জল ওজন কমাতে খুবই কার্যকর।এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতেও সাহায্য করে।এই পানীয়টি ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ এবং শরীরকে হাইড্রেট রাখতেও সহায়তা করে। তবে সব টোটকাই যে সবার জন্য সমান কাজে লাগবে এমনটা নয়।এক্ষেত্রে সবকিছু খাওয়ার আগে বুঝে নেওয়াই ভাল।যেমন উষ্ণ লেবু জল পান স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে অত্যন্ত উপকারি হলেও এটি ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ হওয়ায় মূত্রবর্ধক হিসেবেও কাজ করে। এর ফলে ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে।
আয়ুর্বেদ মতে লেবু পাচনতন্ত্রকে সক্রিয় করে,শরীর থেকে টক্সিন বের করে দিতেও সহায়তা করে। সকালে খালি পেটে এক গ্লাস উষ্ণ লেবু জল ওজন কমাতে খুবই কার্যকর।এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতেও সাহায্য করে।এই পানীয়টি ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ এবং শরীরকে হাইড্রেট রাখতেও সহায়তা করে। তবে সব টোটকাই যে সবার জন্য সমান কাজে লাগবে এমনটা নয়।এক্ষেত্রে সবকিছু খাওয়ার আগে বুঝে নেওয়াই ভাল।যেমন উষ্ণ লেবু জল পান স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে অত্যন্ত উপকারি হলেও এটি ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ হওয়ায় মূত্রবর্ধক হিসেবেও কাজ করে। এর ফলে ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে।
২) মেথি-জিরে জল
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে অনেকেই নিয়মিত মেথি-জিরের জল পান করেন। রোজ রাতে এক গ্লাস জলে এক চামচ মেথি এবং জিরে জলে ভিজিয়ে সারারাত রেখে পরের দিন সকালে ওই জল পান করতে হয়। মেথির বীজ প্রি-ডায়াবেটিস এবং ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও খুবই কার্যকরী। এই মেথি-জিরের জল ওজন কমাতেও সাহায্য করে।আয়ুর্বেদ কিছু টোটকা মেনে চললে ওজন খানিকটা কমতে বাধ্য।তবে এ কথাও ঠিক, আপনার শরীর বুঝে যদি একজন পুষ্টিবিদের সঙ্গে কথা বলে সেই পরামর্শ মেনে চলেন, তাহলে ফলও মিলবে ভালো। যেমন মেথি ভেজানো জল সারা বছর নিরাপদ হলেও, জিরের জল কিন্তু উষ্ণ প্রকৃতির। তাই গরম কালে এই পানীয় এড়িয়ে চলাই ভালো বলে মনে করেন আয়ুর্বেদ চিকিৎসকেরা।তবে গরমকালে পাচনতন্ত্রকে ঠান্ডা রাখতে জিরের বদলে মৌরির জল পান করতে পারেন।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে অনেকেই নিয়মিত মেথি-জিরের জল পান করেন। রোজ রাতে এক গ্লাস জলে এক চামচ মেথি এবং জিরে জলে ভিজিয়ে সারারাত রেখে পরের দিন সকালে ওই জল পান করতে হয়। মেথির বীজ প্রি-ডায়াবেটিস এবং ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও খুবই কার্যকরী। এই মেথি-জিরের জল ওজন কমাতেও সাহায্য করে।আয়ুর্বেদ কিছু টোটকা মেনে চললে ওজন খানিকটা কমতে বাধ্য।তবে এ কথাও ঠিক, আপনার শরীর বুঝে যদি একজন পুষ্টিবিদের সঙ্গে কথা বলে সেই পরামর্শ মেনে চলেন, তাহলে ফলও মিলবে ভালো। যেমন মেথি ভেজানো জল সারা বছর নিরাপদ হলেও, জিরের জল কিন্তু উষ্ণ প্রকৃতির। তাই গরম কালে এই পানীয় এড়িয়ে চলাই ভালো বলে মনে করেন আয়ুর্বেদ চিকিৎসকেরা।তবে গরমকালে পাচনতন্ত্রকে ঠান্ডা রাখতে জিরের বদলে মৌরির জল পান করতে পারেন।
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ