দক্ষিণ আমেরিকায় ভ্রমণকারীদের অন্যতম সেরা গন্তব্য হয়ে উঠেছে এই রংধনু নদী
খোশখবর ডেস্কঃ ক্যানো ক্রিস্টালস,নদীর বুকেই খেলছে রামধনুর রঙ।আকাশে রেনবো বা রামধনুর দেখাতো মাঝেমধ্যেই মেলে কিন্তু রঙিন নদী দেখতে আপনাকে যেতে হবে কলম্বিয়ায়।তাইতো দক্ষিণ আমেরিকায় ভ্রমণকারীদের অন্যতম সেরা গন্তব্য হয়ে উঠেছে এই রংধনু নদী।এই রঙিন নদীর পাশে দাড়িয়ে একটা ছবি তোলার সুযোগ হাতছাড়া করতে চায় না কেউই।
তবে সারাবছর কিন্তু এই নদী এমন অপরূপ রঙিন থাকে না। শুধুমাত্র জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত যখন নদীর জলের স্তর কম থাকে তখনই এই নদী নীল থেকে বিভিন্ন রঙে নিজেকে সাজিয়ে নেয়।
বিশ্বের সবচেয়ে হালকা রঙ, ১ কেজিতে রঙিন হবে বোয়িং বিমান, চলবে ১০০ বছর
কিন্তু কেন এমন হয়? স্থানীয় কিংবদন্তি অনুসারে, নদীটি পৃথিবীর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার জন্য স্বর্গ থেকে পালিয়ে এসেছিল।স্বর্গের নদী বলেই এর গায়ে অনেক রঙের বাহার বলে অনেকের বিশ্বাস।অনেকে আবার নদীর এই একাধিক রঙকে অতিপ্রাকৃত শক্তি বা যাদু বলে মনে করেন।
যদিও বিজ্ঞানসম্মত কারনের পিছনে আছে ম্যাকারেনিয়া ক্লাভিগেরা নামে একটি নির্দিষ্ট উদ্ভিদ যা এই অঞ্চলের কয়েকটি নদীতে দেখা যায়।যখন নদীর জল কমে যায় তখন স্বচ্ছতার কারনে ওই উদ্ভিদের নানা রঙ জলের উপর থেকে চোখে পড়ে।নদীর তলদেশে ছড়িয়ে থাকা ওই গাছে সূর্যের আলো পড়লেই লাল,উজ্জ্বল নীল, গোলাপী, কমলা বা গভীর মেরুন সহ বিভিন্ন রঙ দৃশ্যমান হয়ে ওঠে।ফলে নদী হয়ে ওঠে রামধনুর রঙের।
কিন্তু কেন এমন হয়? স্থানীয় কিংবদন্তি অনুসারে, নদীটি পৃথিবীর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার জন্য স্বর্গ থেকে পালিয়ে এসেছিল।স্বর্গের নদী বলেই এর গায়ে অনেক রঙের বাহার বলে অনেকের বিশ্বাস।অনেকে আবার নদীর এই একাধিক রঙকে অতিপ্রাকৃত শক্তি বা যাদু বলে মনে করেন।
যদিও বিজ্ঞানসম্মত কারনের পিছনে আছে ম্যাকারেনিয়া ক্লাভিগেরা নামে একটি নির্দিষ্ট উদ্ভিদ যা এই অঞ্চলের কয়েকটি নদীতে দেখা যায়।যখন নদীর জল কমে যায় তখন স্বচ্ছতার কারনে ওই উদ্ভিদের নানা রঙ জলের উপর থেকে চোখে পড়ে।নদীর তলদেশে ছড়িয়ে থাকা ওই গাছে সূর্যের আলো পড়লেই লাল,উজ্জ্বল নীল, গোলাপী, কমলা বা গভীর মেরুন সহ বিভিন্ন রঙ দৃশ্যমান হয়ে ওঠে।ফলে নদী হয়ে ওঠে রামধনুর রঙের।
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ