গিনেস রেকর্ড জানাচ্ছে একই দিনে পরিবারের সবচেয়ে বেশি সদস্যের জন্ম নেওয়ার ক্ষেত্রে এটি একটি বিশ্ব রেকর্ড
খোশখবর ডেস্কঃ এই জগতে আশ্চর্যের কত কিছুই না ঘটে।এবার পরিবারের ৯জন সদস্যের একই তারিখে জন্ম হওয়ায় তা ঢুকে পড়ল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড বুকে।এমনটা দেখা গেছে পাকিস্তানের লারকানার একটি পরিবারে। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস অনুসারে, ওই পরিবারের ন’জনের মধ্যে বাবা আমির আলি ও মা খুদেজার (স্বামী ও স্ত্রী) জন্মদিন ১লা অগস্ট। তাদের ১৯ থেকে ৩০ বছর বয়সী সাত সন্তান রয়েছে। তাদের একজনের নাম সিন্ধু, যমজ দুই মেয়ে সাসুই এবং স্বপ্ন।আছে আরও দুই সন্তান আমির, আম্বার এবং জমজ দুই ছেলে আম্মার এবং আহমার।উল্লেখযোগ্যভাবে তাদের সকলেরই জন্মদিন ১লা আগস্ট।গিনেস রেকর্ড জানাচ্ছে একই দিনে পরিবারের সবচেয়ে বেশি সদস্যের জন্ম নেওয়ার ক্ষেত্রে এটি একটি বিশ্ব রেকর্ড।
‘খোশখবর’ পড়ুন গুগল নিউজে,ফলো ও শেয়ার করুন এখনই
তবে এখানেই শেষ নয় নিজেদের জন্মদিনের দিনেই বিয়ে করেছেন আমির আলি ও খুদেজা। ১৯৯১ সালের ১লা অগস্ট বিয়ে করেন তাঁরা।এর ঠিক এক বছরের মাথায় ১৯৯২ সালের ১লা অগস্ট তাদের বড় মেয়ের জন্ম হয়।ফলে ১ অগস্ট বাবা-মায়ের বিবাহবার্ষিকী ও ছেলেমেয়েদের জন্মদিন সারা হয়ে যায় এক আয়োজনেই।
কী মনে হচ্ছে গোটা ব্যাপারটাই কাকতালীয়? এরকমটা কী আগে কখনও ঘটে নি? সত্যিটা হল এরকম একটা রেকর্ড আগে থেকেই ছিল আমেরিকায়।ইউএসএর কামিন্স পরিবারের পাঁচ সন্তানের (যাদের সকলেরই জন্ম ১৯৫২ থেকে ১৯৬৬ সালের মধ্যে) প্রত্যেকেরই জন্মদিন ২০ ফেব্রুয়ারি।)
তবে এখানেই শেষ নয় নিজেদের জন্মদিনের দিনেই বিয়ে করেছেন আমির আলি ও খুদেজা। ১৯৯১ সালের ১লা অগস্ট বিয়ে করেন তাঁরা।এর ঠিক এক বছরের মাথায় ১৯৯২ সালের ১লা অগস্ট তাদের বড় মেয়ের জন্ম হয়।ফলে ১ অগস্ট বাবা-মায়ের বিবাহবার্ষিকী ও ছেলেমেয়েদের জন্মদিন সারা হয়ে যায় এক আয়োজনেই।
কী মনে হচ্ছে গোটা ব্যাপারটাই কাকতালীয়? এরকমটা কী আগে কখনও ঘটে নি? সত্যিটা হল এরকম একটা রেকর্ড আগে থেকেই ছিল আমেরিকায়।ইউএসএর কামিন্স পরিবারের পাঁচ সন্তানের (যাদের সকলেরই জন্ম ১৯৫২ থেকে ১৯৬৬ সালের মধ্যে) প্রত্যেকেরই জন্মদিন ২০ ফেব্রুয়ারি।)
পৃথিবীর জনসংখ্যার দেড় গুণ ভিউ যে ইউটিউব ভিডিওর
অনেকেই মনে করেন যে এর মধ্যে কোনও কায়দা করা হয়েছে।তবে পরীক্ষা করে দেখা গেছে খুদেজার প্রতিটি শিশুরই স্বাভাবিকভাবে জন্ম হয়েছে।সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে কেউই সময়ের আগে প্রসব হয়নি।তবে পাকিস্তানের এই মাঙ্গি পরিবারএটাকে ‘ঈশ্বরের দান’ হিসেবেই দেখেছে।
অনেকেই মনে করেন যে এর মধ্যে কোনও কায়দা করা হয়েছে।তবে পরীক্ষা করে দেখা গেছে খুদেজার প্রতিটি শিশুরই স্বাভাবিকভাবে জন্ম হয়েছে।সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে কেউই সময়ের আগে প্রসব হয়নি।তবে পাকিস্তানের এই মাঙ্গি পরিবারএটাকে ‘ঈশ্বরের দান’ হিসেবেই দেখেছে।
তথ্য ও ছবি সৌজন্য – ndtv.com ও guinnessworldrecords.com
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ