একটা গোটা দিনের ভোর বা সকালটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ
ভাল দিনের পরিকল্পনা করার জন্য আপনাকে উঠতে হবে ভোরেই।ভোরবেলায় ওঠার অর্থ আপনার গোটা দিনের কাজের সময়টা অনেক বেড়ে যাওয়া।তবে ভোরের ভাবনাটা অনেকের কাছে একটু সময়ের পার্থক্য তৈরি করে ফেলে।অনেকে খুব ভোর মানে ৪টে- সাড়ে ৪টের মধ্যে উঠে পড়েন।আবার অনেকে ওঠেন ৫টা থেকে ৬টার মধ্যে।শীতকাল বা গরমকাল হলেও ভোরবেলায় ওঠার পার্থক্য তৈরি হয়।তবে ৭টা বেজে গেলেই তা আর ভোর থাকে না।সকাল হয়ে যায়।তাই ভোরে উঠে প্রথমেই ৫ মিনিটের ধ্যান বা মনঃসংযোগ সেরে নিন।যা আপনার মনের একাগ্রতা তৈরি করবে।
আপনার শিশুটি দাদু-দিদা, ঠাকুমা-ঠাকুরদার সঙ্গ পাচ্ছে তো?
৩. এক গ্লাস জল খান,গভীরভাবে শ্বাস নিন
একটানা কটা কাজ করে এবার এক গ্লাস জল খান,গভীরভাবে শ্বাস নিন।অর্থাৎ শরীরটাকে আর একটা কাজের জন্য তৈরি করুন।
৪. স্নুজিং এড়িয়ে চলুন অর্থাৎ ফের ঘুমিয়ে পড়বেন না
অনেকে বার বার ভোরে ওঠার প্রতিজ্ঞা করেন কিন্তু ব্যর্থ হন।এর সবচেয়ে বড় কারণ হল স্নুজিং অর্থাৎ ফের ঘুমিয়ে পড়া।ভোরে জোর করে ঘুম থেকে উঠলেও অনেকে তা কাটিয়ে উঠতে পারেন না।ঘুমের কাছে আত্মসমর্পন করেন।যেমন করেই হোক বারবার চেষ্টা করে তা কাটিয়ে উঠতে হবে।
৫. ৩০-৪০ মিনিটের জন্য হালকা ব্যায়াম করুন/হাঁটুন
ভোরবেলা মানেই আপনার শরীর তাজা,ফ্রেশ।রাতে একটা ভাল ঘুমের পরে আপনি এখন চনমনে মানুষ।শরীরকে আরও সতেজ করতে এই সময় আপনি আধঘন্টার জন্য হালকা ব্যায়াম করে নিন।আশপাশে মাঠ বা উপযুক্ত জায়গা থাকলে হাঁটুন।শরীরের বিভিন্ন পেশীর মধ্যে সচলভাব আসার পাশাপাশি জড়তা বা আলিস্যি থাকলে তা কেটে যাবে।
৬. গোটা দিনের পরিকল্পনা করুন
অর্থাৎ দিনের শুরুতেই সারাদিন আপনার কী কী করণীয় তার একটা তালিকা তৈরি করুন।এই অভ্যাস আপনাকে সঠিক পরিকল্পনা মত এগোতে সাহায্য করবে।পড়াশুনো হোক বা ব্যবসা বা ক্রিয়েটিভ কাজ – সবেতেই একটা পরিকল্পনা জরুরি।আর তা প্রতিদিন নিয়ম করে হতে পারলে সাফল্য কেউ রুখতে পারবে না।
৭. স্বাস্থ্যকর প্রাতঃরাশ খান
সকালেই অনেকটা পরিমাণে ভাল খাবার খান – চিকিৎসক থেকে পুষ্টিবিজ্ঞানী সকলেই একথা বলেন।অনেকেই সকালের খাবার বা ব্রেকফাস্ট বা প্রাতরাশ খান অনেক বেলায় দোকান,বাজার সেরে আসার পর।অনেকের বাড়িতে ব্রেকফাস্ট তৈরি হতেও দেরি হয় ফলে বাইরে মুখোরোচক লুচি-পরোটা বা অন্যকিছু খেয়ে নেন।এটা ভোর থেকে করে চলা আপনার সমস্ত কাজকে নষ্ট করে দেবে।সামর্থ্যের মধ্যেই পুষ্টি হতে পারে এমন খাবার খান – যা আপনাকে কাজ করার শক্তি যোগাবে।
৮. চা/কফি খান
চা বা কফি খাওয়ার নেশা অনেকেরই থাকে।ভাল প্রাতরাশের পর এবার তা খেয়ে নিন।খালি পেটে চা বা কফি খাওয়ার নেশা একেবারেই ভাল নয়।মনে রাখবেন আপনার স্বাস্থ্য ভাল থাকলে মনও ভাল থাকবে আর কাজও এগোবে মসৃণভাবে।
৯. খবরের কাগজে চোখ রাখুন
একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আশপাশ,সমাজ ও দেশের খবর রাখা আপনার জন্য জরুরি।তাই সকালেই টিভি নয়, চোখ রাখুন খবরের কাগজে।সংবাদপত্র পাঠের মধ্যে দিয়ে যে জ্ঞানের অর্জন হয় তা অন্য কোনওভাবেই হয় না।
১০. ফোন এবং সোশ্যাল মিডিয়া এড়িয়ে চলুন
অনেকেই ভোর হতে না হতেই খুলে ফেলেন স্মার্ট ফোন, ঢুকে পড়েন সোশ্যাল মিডিয়ায়।এমন অভ্যেসকে এখনই না বলুন।এসবের জন্য দিনের অন্যসময় নির্ধারিত থাক কিন্তু ভোর বা দিনের শুরুটা চলুক পরিকল্পনা মেনে।কারণ দিনের শুরুতে করা পরিকল্পনাই তো আপনাকে চালাবে সারাদিন।শুধু একদিন নয়,প্রতিদিন।
২. নিজের বিছানা নিজেই গুছিয়ে ফেলুন
অনেকে ঘরে নিজের কাজ নিজে করতে চান না।তা রেখে দেন বাড়ির লোকের জন্য।কিন্তু যে বিছানায় আপনি শুয়ে ছিলেন তা যদি আপনি উঠে যাওয়ার পরও দীর্ঘ সময় অগোছালো হয়ে থাকলে পরিচ্ছন্নতার অভাব তৈরি হয়।আর নিজের কাজ নিজে করার মধ্যে দিয়ে দিন শুরু হওয়ার একটা পজিটিভ দিক থাকে।
অনেকে ঘরে নিজের কাজ নিজে করতে চান না।তা রেখে দেন বাড়ির লোকের জন্য।কিন্তু যে বিছানায় আপনি শুয়ে ছিলেন তা যদি আপনি উঠে যাওয়ার পরও দীর্ঘ সময় অগোছালো হয়ে থাকলে পরিচ্ছন্নতার অভাব তৈরি হয়।আর নিজের কাজ নিজে করার মধ্যে দিয়ে দিন শুরু হওয়ার একটা পজিটিভ দিক থাকে।
৩. এক গ্লাস জল খান,গভীরভাবে শ্বাস নিন
একটানা কটা কাজ করে এবার এক গ্লাস জল খান,গভীরভাবে শ্বাস নিন।অর্থাৎ শরীরটাকে আর একটা কাজের জন্য তৈরি করুন।
৪. স্নুজিং এড়িয়ে চলুন অর্থাৎ ফের ঘুমিয়ে পড়বেন না
অনেকে বার বার ভোরে ওঠার প্রতিজ্ঞা করেন কিন্তু ব্যর্থ হন।এর সবচেয়ে বড় কারণ হল স্নুজিং অর্থাৎ ফের ঘুমিয়ে পড়া।ভোরে জোর করে ঘুম থেকে উঠলেও অনেকে তা কাটিয়ে উঠতে পারেন না।ঘুমের কাছে আত্মসমর্পন করেন।যেমন করেই হোক বারবার চেষ্টা করে তা কাটিয়ে উঠতে হবে।
৫. ৩০-৪০ মিনিটের জন্য হালকা ব্যায়াম করুন/হাঁটুন
ভোরবেলা মানেই আপনার শরীর তাজা,ফ্রেশ।রাতে একটা ভাল ঘুমের পরে আপনি এখন চনমনে মানুষ।শরীরকে আরও সতেজ করতে এই সময় আপনি আধঘন্টার জন্য হালকা ব্যায়াম করে নিন।আশপাশে মাঠ বা উপযুক্ত জায়গা থাকলে হাঁটুন।শরীরের বিভিন্ন পেশীর মধ্যে সচলভাব আসার পাশাপাশি জড়তা বা আলিস্যি থাকলে তা কেটে যাবে।
৬. গোটা দিনের পরিকল্পনা করুন
অর্থাৎ দিনের শুরুতেই সারাদিন আপনার কী কী করণীয় তার একটা তালিকা তৈরি করুন।এই অভ্যাস আপনাকে সঠিক পরিকল্পনা মত এগোতে সাহায্য করবে।পড়াশুনো হোক বা ব্যবসা বা ক্রিয়েটিভ কাজ – সবেতেই একটা পরিকল্পনা জরুরি।আর তা প্রতিদিন নিয়ম করে হতে পারলে সাফল্য কেউ রুখতে পারবে না।
সকালেই অনেকটা পরিমাণে ভাল খাবার খান – চিকিৎসক থেকে পুষ্টিবিজ্ঞানী সকলেই একথা বলেন।অনেকেই সকালের খাবার বা ব্রেকফাস্ট বা প্রাতরাশ খান অনেক বেলায় দোকান,বাজার সেরে আসার পর।অনেকের বাড়িতে ব্রেকফাস্ট তৈরি হতেও দেরি হয় ফলে বাইরে মুখোরোচক লুচি-পরোটা বা অন্যকিছু খেয়ে নেন।এটা ভোর থেকে করে চলা আপনার সমস্ত কাজকে নষ্ট করে দেবে।সামর্থ্যের মধ্যেই পুষ্টি হতে পারে এমন খাবার খান – যা আপনাকে কাজ করার শক্তি যোগাবে।
৮. চা/কফি খান
চা বা কফি খাওয়ার নেশা অনেকেরই থাকে।ভাল প্রাতরাশের পর এবার তা খেয়ে নিন।খালি পেটে চা বা কফি খাওয়ার নেশা একেবারেই ভাল নয়।মনে রাখবেন আপনার স্বাস্থ্য ভাল থাকলে মনও ভাল থাকবে আর কাজও এগোবে মসৃণভাবে।
৯. খবরের কাগজে চোখ রাখুন
একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আশপাশ,সমাজ ও দেশের খবর রাখা আপনার জন্য জরুরি।তাই সকালেই টিভি নয়, চোখ রাখুন খবরের কাগজে।সংবাদপত্র পাঠের মধ্যে দিয়ে যে জ্ঞানের অর্জন হয় তা অন্য কোনওভাবেই হয় না।
১০. ফোন এবং সোশ্যাল মিডিয়া এড়িয়ে চলুন
অনেকেই ভোর হতে না হতেই খুলে ফেলেন স্মার্ট ফোন, ঢুকে পড়েন সোশ্যাল মিডিয়ায়।এমন অভ্যেসকে এখনই না বলুন।এসবের জন্য দিনের অন্যসময় নির্ধারিত থাক কিন্তু ভোর বা দিনের শুরুটা চলুক পরিকল্পনা মেনে।কারণ দিনের শুরুতে করা পরিকল্পনাই তো আপনাকে চালাবে সারাদিন।শুধু একদিন নয়,প্রতিদিন।
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ