ভারতের বিভিন্ন জায়গায় এই স্ট্রিট ফুডকে বিভিন্ন নামে ডাকা হয়।
খোশখবর ডেস্কঃ ফুচকা হোক বা পানি পুরি – লোভনীয় এই স্ট্রিট ফুডের প্রেমে পড়েনি এমন মানুষ ভূভারতে কমই আছে।কিন্তু ফুচকায় আহামরি এমন কী আছে যাতে মারকাটারি স্বাদের জন্য তার এত সুনাম? দক্ষিণ এশিয়ার জনপ্রিয় এই রাস্তার খাবারে থাকে আলু, ছোলা, মশলা, বা মরিচের মিশ্রন যা ময়দার শক্ত ছোট্ট পুরিতে ভরে টক জল দিয়ে পরিবেশন করা হয়।
আরও পড়ুনঃ Soya bean health benefits ‘সোয়াবিন’-এর যে কত গুণ তা হয়ত আপনার জানাই নেই।
ভারতের বিভিন্ন জায়গায় এই স্ট্রিট ফুডকে বিভিন্ন নামে ডাকা হয়।মহারাষ্ট্র এবং অন্ধ্র প্রদেশে পানি পুরি নামে ডাকা হলেও উত্তর ভারতের পাঞ্জাব, জম্মু ও কাশ্মীর এবং নয়াদিল্লিতে, জলজিরা-স্বাদযুক্ত জলে ডুবিয়ে আলু এবং ছোলা-ভর্তি এই খাবারকে গোল গাপ্পে বা গোল গাপ্পা বলা হয়। অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গ, বিহার ও ঝাড়খণ্ডের কিছু অংশে একে পুচকা বা ফুচকা নামে ডাকা হয়।তবে এখানে পানি হিসেবে থাকে তেঁতুল জল।তবে এমন গোল বল খাওয়ার কায়দাও আছে।ফুচকা খেতে হয় এক কামড়ে,দু-বারে বা ভেঙে খেলে এর আনন্দটাই মাটি।
ভারতের বিভিন্ন জায়গায় এই স্ট্রিট ফুডকে বিভিন্ন নামে ডাকা হয়।মহারাষ্ট্র এবং অন্ধ্র প্রদেশে পানি পুরি নামে ডাকা হলেও উত্তর ভারতের পাঞ্জাব, জম্মু ও কাশ্মীর এবং নয়াদিল্লিতে, জলজিরা-স্বাদযুক্ত জলে ডুবিয়ে আলু এবং ছোলা-ভর্তি এই খাবারকে গোল গাপ্পে বা গোল গাপ্পা বলা হয়। অন্যদিকে পশ্চিমবঙ্গ, বিহার ও ঝাড়খণ্ডের কিছু অংশে একে পুচকা বা ফুচকা নামে ডাকা হয়।তবে এখানে পানি হিসেবে থাকে তেঁতুল জল।তবে এমন গোল বল খাওয়ার কায়দাও আছে।ফুচকা খেতে হয় এক কামড়ে,দু-বারে বা ভেঙে খেলে এর আনন্দটাই মাটি।
‘খোশখবর’ পড়ুন গুগল নিউজে,ফলো ও শেয়ার করুন এখনই
কিন্তু এমন মুখোরোচক খাবার এক কোথা থেকে? অনেকে এর পেছনে মহাকাব্যের গল্প শোনান।বলা হয় যে নববধূ দ্রৌপদী পাঁচজন পুরুষকে কী খাওয়াতে পারবেন তা নিয়ে চ্যালেঞ্জ করা হলে তিনি আলু, সবজি এবং অল্প পরিমাণে গমের ময়দা সহযোগে এই অসাধারণ খাবার তৈরি করেন।
এখন প্রশ্ন হল হঠাৎ পানি পুরি নিয়ে ডুডল গেম বানাল কেন গুগল? আসলে ২০১৫ সালের এই দিনেই মধ্যপ্রদেশের ইন্দোরের একটি রেস্তোরাঁ ৫১ রকমের পানিপুরি তৈরি করে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছিল। তাই এই দিনের সেলিব্রেশন।এমন দিনে নিজেদের মধ্যে পানি পুরি ডুডল গেম খেলার আহ্বান জানিয়েছে গুগল।
তথ্য – গুগল ডুডল আর্কাইভ
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ