বেগুন ভাজা, বেগুন পোড়া, বেগুন ভর্তা, নিম-বেগুন, সরসে বেগুন, ঝোল-বেগুন এসবের যেন তুলনা হয় না
খোশখবর ডেস্কঃ বাংলায় বেগুনের নাম কে যে বে-গুন দিয়েছিল কে জানে? ইংরাজিতে কিন্তু বেগুন গাছের নাম ‘এগ প্লান্ট’। লোকশ্রুতি আছে ‘বেগুন তোলো, মূল তুলো না’। অর্থাৎ মূল তুলে ফেললে সারা বছর ধরে আর বেগুন পাবে না। ডিমের মতোই বেগুনের প্রাপ্তি সারাবছর। অর্থাৎ চাষীর সারাবছরের আয়ের বন্দোবস্ত।
আধুনিক গবেষণা বলছে যে বেগুন পোড়া খেলে শরীরে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট প্রবেশ করে – যা ফ্রি র্যাডিক্যালসের মাধ্যমে কোষের ক্ষতি নিরাময় করে। এতে হার্টের অসুখ ও ক্যানসার প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়।
কিভাবে খেলে মিলবে বেগুনের নানা উপকার -
বেগুন ভাজা অর্শ রোগের উপকার করে।
আবার কাঁচা পেঁয়াজ, সরসের তেল, কাঁচালঙ্কা সহযোগে বেগুন মাখা খেলে ত্রিদোষ নাশকের কাজ হয়।
মধুর সঙ্গে বেগুনের রস মিশিয়ে খেলে কাশি ও কফ-এর উপশম হয়।
টক দইয়ের সঙ্গে বেগুনকে অতিকুঁচো করে মিশিয়ে খেলে পাথরি চুর্ণ হয়।
ভারতীয় আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে কাঁটা বেগুন ও সাদা বেগুনের বহু ব্যবহারের কথা উল্লেখ আছে।
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ। তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ