একটা সময় পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের খড়গপুর স্টেশন ছিল বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা প্ল্যাটফর্ম।
খোশখবর ডেস্কঃ কর্ণাটকের হুবলিতে তৈরি হল বিশ্বের দীর্ঘতম রেলওয়ে স্টেশন।এই রেলস্টেশনের নাম হয়েছে শ্রী সিধারুদ্ধ স্বামীজি হুবলি রেলস্টেশন।গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস –এর পক্ষ থেকে ইতিমধ্যেই প্রয়োজনীয় স্বীকৃতি মিলেছে। রবিবার (১২ মার্চ,২০২৩) বিশ্বের দীর্ঘতম রেলস্টেশনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
একটা সময় পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের খড়গপুর স্টেশন ছিল বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা প্ল্যাটফর্ম। ১ হাজার ৭২ মিটার লম্বা এই স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম বহুদিন বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা প্ল্যাটফর্ম হিসেবে বিবেচিত হত।এর পর খড়গপুরের চেয়েও লম্বা প্ল্যাটফর্ম তৈরি হয় উত্তরপ্রদেশের গোরক্ষপুর স্টেশনে যা ১ হাজার ৩৬৬ মিটার লম্বা। সেই গোরক্ষপুর স্টেশনের প্ল্যাটফর্মকেও পিছনে ফেলে দিল হুবলির নতুন এই স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম। হুবলি রেলস্টেশনের প্ল্যাটফর্ম ১,৫০৭ মিটার দীর্ঘ।২০ কোটি টাকা খরচ করে এই দীর্ঘতম রেলপ্ল্যাটফর্মটি তৈরি হয়েছে। কর্ণাটকের এই দ্বিতীয় ব্যস্ততম রেলস্টেশন বেঙ্গালুরু, হায়দ্রাবাদ, মুম্বাই এবং গোয়াকে যুক্ত করেছে।
ভারতীয় রেল/ জানার কথা
ভারতে প্রথম ট্রেন চালু হয় ১৮৫৩ সালের ১৬ এপ্রিল।তা চলে বোম্বে(মুম্বই) এবং থানের মধ্যে ।
ভারতের বৃহত্তম রেলওয়ে স্টেশন নিউ দিল্লি রেলওয়ে স্টেশন । বিশ্বের সবচেয়ে জটিল ইন্টারলকিং সিস্টেম রয়েছে এই স্টেশনে।
ভারতের সবচেয়ে ছোট রেলওয়ে স্টেশন ওড়িশায়, স্টেশনের নাম 'ইব'। 'ইব' নদীর পাশেই এই স্টেশনটি গড়ে ওঠে।
ভারতের ব্যস্ততম রেলওয়ে স্টেশন হল পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া রেলওয়ে স্টেশন।
ভারতের সবচেয়ে দ্রুততম ট্রেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, যার গড় গতি ১৬০ কিমি/ঘন্টা।
ভারতে প্রথম ট্রেন চালু হয় ১৮৫৩ সালের ১৬ এপ্রিল।তা চলে বোম্বে(মুম্বই) এবং থানের মধ্যে ।
ভারতের বৃহত্তম রেলওয়ে স্টেশন নিউ দিল্লি রেলওয়ে স্টেশন । বিশ্বের সবচেয়ে জটিল ইন্টারলকিং সিস্টেম রয়েছে এই স্টেশনে।
ভারতের সবচেয়ে ছোট রেলওয়ে স্টেশন ওড়িশায়, স্টেশনের নাম 'ইব'। 'ইব' নদীর পাশেই এই স্টেশনটি গড়ে ওঠে।
ভারতের ব্যস্ততম রেলওয়ে স্টেশন হল পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া রেলওয়ে স্টেশন।
ভারতের সবচেয়ে দ্রুততম ট্রেন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস, যার গড় গতি ১৬০ কিমি/ঘন্টা।
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ।তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ