চিন শুধুমাত্র ‘চা’-এর বৃহত্তম রপ্তানিকারক নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় চা-এর বাজারও
খোশখবর ডেস্কঃ চা না হলে আমাদের যেন একেবারেই চলে না।বাড়িতে অতিথি এলে এক কাপ চা না খাইয়ে যেমন ছাড়া যায় না তেমনই রাস্তায় পরিচিত কারোর সঙ্গে দেখা হলে ‘চলুন চা খাই’-এর রেওয়াজও রয়েছে আমাদের মধ্যে।তবে চা খাওয়ার এমন রেওয়াজ কি শুধুমাত্র ভারতেই? তথ্য বলছে চা-খাওয়ার রেওয়াজ রয়েছে গোটা পৃথিবীতেই।তবে চায়ের সবচেয়ে বড় বাজার হল চিন।
২৭ থেকে ২৯ মার্চ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসে অনুষ্ঠিত হচ্ছে গোটা পৃথিবীর চা শিল্পের বৃহত্তম বার্ষিক সমাবেশ ওয়ার্ল্ড টি কনফারেন্স এন্ড এক্সপো।এই সমাবেশে চা নিয়ে চুল চেরা বিশ্লেষণ, হিসেব-নিকেশ, বক্তব্যের মধ্যেই এই পানীয়ের বৃহত্তম বাজার নিয়ে তথ্য হাজির করেছে স্ট্যাটিস্টা কনজিউমার মার্কেট ইনসাইটস।
স্ট্যাটিস্টা জানাচ্ছে চিন শুধুমাত্র ‘চা’-এর বৃহত্তম রপ্তানিকারক নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় চা-এর বাজারও। চিন দেশের মধ্যে এবং দেশের বাইরে চা রফতানির নিরিখে চিনের চায়ের বাজার প্রায় ১০০ বিলিয়ন ডলার। এর পরেই রয়েছে ভারতের স্থান। ভারতে দেশের এবং বিদেশের বাজারে চা বিক্রির পরিমান ১৫.৭ বিলিয়ন ডলার।
ফলে বলা যায় চিনের চা-বাজার ভারতের চেয়ে ছয় গুণেরও বেশি বড়। গোটা পৃথিবীর চা – বাজারে শীর্ষ পাঁচটি দেশের মধ্যে চিন,ভারত ছাড়াও আছে জাপান, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রাজিল ।
বিশ্বের বৃহত্তম চায়ের বাজার( ২০২২ সালে চা বিক্রির নিরিখে)
চিন – ৯৯.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
ভারত – ১৫.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
জাপান – ১৪.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র – ১৩.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
ব্রাজিল – ১১.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
তুরস্ক - ৫.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
থাইল্যান্ড – ৫.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
ইন্দোনেশিয়া - ৪.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
সূত্র: স্ট্যাটিস্টা কনজিউমার মার্কেট ইনসাইটস / ছবি সৌজন্য – পিক্সেল ডট কম
বিশ্বের বৃহত্তম চায়ের বাজার( ২০২২ সালে চা বিক্রির নিরিখে)
চিন – ৯৯.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
ভারত – ১৫.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
জাপান – ১৪.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র – ১৩.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
ব্রাজিল – ১১.৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
তুরস্ক - ৫.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
থাইল্যান্ড – ৫.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
ইন্দোনেশিয়া - ৪.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
সূত্র: স্ট্যাটিস্টা কনজিউমার মার্কেট ইনসাইটস / ছবি সৌজন্য – পিক্সেল ডট কম
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ।তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ