একনজরে

10/recent/ticker-posts

longest song in the world সবথেকে লম্বা গানের কথা জানেন? শুনতে লাগবে ১ঘন্টা ১৭ মিনিট


‘দ্য হুইর্লওয়াইন্ড’, ২০০৯ সালে মুক্তি পাওয়া এই গানের দৈর্ঘ্য ৭৭ মিনিট ৪৬ সেকেন্ড।


খোশখবর ডেস্কঃ রবীন্দ্রনাথের গান হোক বা বিশ্বকাপের থিম সং - গান আমাদের এক আশ্চর্য অনুভূতির জন্ম দেয়। কিছু সময়ের জন্য একটা গান আমাদের অন্য জগতে নিয়ে যায়। যুগে যুগে গানের সুর, কথা, অনুষঙ্গ নিয়ে চলেছে নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা,নানা চর্চা।এরই সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ হল গানের দৈর্ঘ্য।একটা গান যতক্ষণ শুনতে ভাল লাগে ততটাই তার দৈর্ঘ্য বা সময় হওয়া উচিত বলে মনে করেন অনেকে। আড়াই থেকে পাঁচ মিনিটের মধ্যেই বাঁধা হয় বিশ্বের অধিকাংশ গান।তবে পৃথিবীতে এমন অনেক গান আছে যা শুনতে অনেকটা সময় দিতে হয়। লার্জেস্ট ডট ওআরজির তথ্য অনুসারে পৃথিবীতে সবচেয়ে বড় গান হল ট্রান্সআটলান্টিকের ‘দ্য হুইর্লওয়াইন্ড’। ২০০৯ সালে মুক্তি পাওয়া এই গানের দৈর্ঘ্য ৭৭ মিনিট ৪৬ সেকেন্ড।

পৃথিবীর  অতি লম্বা কয়েকটি  গান 

দীর্ঘ সময় ধরে একটানা মানুষকে সুরের মায়াজালে বেঁধে রেখেছে এমন লম্বা গান পৃথিবীর বুকে অনেক আছে। যেমন নরওয়েজিয়ান পোগ্রেসিভ মেটাল ব্যান্ড গ্রীন কার্নেশনের দ্বিতীয়স্টুডিও অ্যালবাম ‘লাইট অফ ডে, ডে অফ ডার্কনেস’ (যার একটাই ট্রাক)-এর দৈর্ঘ্য ৬০ মিনিট ৬ সেকেন্ড।

আবার দ্য ফ্লাওয়ার কিংসের ‘গার্ডেন অফ ড্রিম’– এই পুরো গানের দৈর্ঘ্য হল ৫৯ মিনিট ১৬ সেকেন্ড।অর্থাৎ এক ঘন্টা ধরে শুনলে পুরো গানটা শোনা হবে। তবে সময়ের দৈর্ঘ্যে সবাইকে হারিয়ে দিয়েছে ট্রান্স আটলান্টিকের ‘দ্য হুইর্লওয়াইন্ড’।এটি হল ট্রান্স অ্যাটলান্টিক ব্যান্ডের তৃতীয় স্টুডিও অ্যালবাম যা ২০০৯ সালের ২৩ অক্টোবর,প্রকাশিত হয়।এই গানের দৈর্ঘ্য ৭৭ মিনিট ৪৬ সেকেন্ড।

ইউটিউবে শুনে নিন 'সবচেয়ে বড় গান'

ট্রান্সআটলান্টিকের ‘দ্য হুইর্লওয়াইন্ড’


‘দ্য হুইর্লওয়াইন্ড’ তিন ফর্ম্যাটে পাওয়া যায়: একটি স্ট্যান্ডার্ড সংস্করণ, একটি ডাবল ডিস্ক বিশেষ সংস্করণ এবং একটি ১০৫ মিনিটের ডিভিডি ডিলাক্স সংস্করণ। এই অ্যালবামে গানটি ১২টি ভাগে ভাগ করা থাকলেও এটি একটি একক গান হিসাবে বিবেচিত হয়।

সূত্রঃ লার্জেস্ট ডট ওআরজি/ উইকিপিডিয়া ছবিঃ উইকিমিডিয়া ডট ওআরজি

[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]

[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ।তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।] 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ

Ad Code