বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন এই গ্রহাণুটির সঙ্গে পৃথিবীর গঠনের দুর্দান্ত মিল আছে।
আরও পড়ুনঃ অচেনা রঙের ক্যানভাস হয়ে দেখা দিয়েছে চেনা প্লুটো
তবে এসবের বাইরে একটা দারুণ খবর দিয়েছেন নাসার বিজ্ঞানীরা।তাঁদের প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ, এই গ্রহাণু নানা মূল্যবান ধাতুতে ঠাসা।এটি এতটাই সমৃদ্ধ যে বিজ্ঞানীরা যদি এটিকে কেটে ফেলে আমাদের মধ্যে সমানভাবে ভাগ করে দেন তবে এই গ্রহের প্রত্যেক মানুষ এক এক জন বিলিওনেয়ার হয়ে যাব। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা দৃশ্যমান এবং ইনফ্রারেড তরঙ্গদৈর্ঘ্যের পরীক্ষা করে সাইকি সম্পর্কে এসব তথ্য জেনেছেন।তবে ১৬ সাইকির পেটের ভেতর কতটা মনিমুক্তো ঠাসা আছে তাঁর সঠিক হিসেব করতে এই ২০২৩ সালেই মিশন শুরু করছে নাসা।
তবে মণিমুক্তোর খবর সদ্য মিললেও গ্রহাণু সাইকির খোঁজ কিন্তু আজ মেলেনি। ইতালীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানী অ্যানিবেলে দে গ্যাস্পারিস ১৮৫২ সালের ১৭ মার্চ এই গ্রহাণুর আবিষ্কার করে গ্রীক দেবতার নামে ‘সাইকি’ নামকরণ করেন।
তবে এসবের বাইরে একটা দারুণ খবর দিয়েছেন নাসার বিজ্ঞানীরা।তাঁদের প্রাথমিক পর্যবেক্ষণ, এই গ্রহাণু নানা মূল্যবান ধাতুতে ঠাসা।এটি এতটাই সমৃদ্ধ যে বিজ্ঞানীরা যদি এটিকে কেটে ফেলে আমাদের মধ্যে সমানভাবে ভাগ করে দেন তবে এই গ্রহের প্রত্যেক মানুষ এক এক জন বিলিওনেয়ার হয়ে যাব। জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা দৃশ্যমান এবং ইনফ্রারেড তরঙ্গদৈর্ঘ্যের পরীক্ষা করে সাইকি সম্পর্কে এসব তথ্য জেনেছেন।তবে ১৬ সাইকির পেটের ভেতর কতটা মনিমুক্তো ঠাসা আছে তাঁর সঠিক হিসেব করতে এই ২০২৩ সালেই মিশন শুরু করছে নাসা।
তবে মণিমুক্তোর খবর সদ্য মিললেও গ্রহাণু সাইকির খোঁজ কিন্তু আজ মেলেনি। ইতালীয় জ্যোতির্বিজ্ঞানী অ্যানিবেলে দে গ্যাস্পারিস ১৮৫২ সালের ১৭ মার্চ এই গ্রহাণুর আবিষ্কার করে গ্রীক দেবতার নামে ‘সাইকি’ নামকরণ করেন।
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ।তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ