তথ্য বলছে পৃথিবীর এক চতুর্থাংশ মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে। ফেসবুকের ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলেছে।
খোশখবর ডেস্কঃ আজকের দুনিয়ায় সোশ্যাল মিডিয়া হিসেবে সবচেয়ে জনপ্রিয় ‘ফেসবুক’-এর জন্ম হয়েছিল ২০০৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। অন্য অনেকের সঙ্গে এর সহ প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে ছিলেন মার্ক জুকারবার্গ। তিনি ছিলেন একজন আমেরিকান কম্পিউটার প্রোগ্রামার ও সফটওয়্যার ডেভেলপার। পুরো নাম মার্ক এলিয়ট জুকারবার্গ। জন্ম ১৪ মে, ১৯৮৪, নিউ ইয়র্কের হোয়াইট প্লেইনসে। ফেসবুক ২০০৪ সালে শুরু হলেও হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় শিক্ষার্থীদের জন্য একটি অনলাইন পরিষেবা ‘ফেসম্যাশ’ শুরু করেছিলেন জুকারবার্গ। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ননীতি লঙ্ঘনের কারণে দু দিনের মধ্যেই বন্ধ হয়ে যায় এই ‘ফেসম্যাশ’।
এরপর সহপাঠী এডুয়ার্ডো স্যাভেরিন, এন্ড্রু ম্যাককলাম, ডাস্টিন মস্কোভিটজ, এবং ক্রিস হিউজের সঙ্গে ২০০৪ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি ‘ফেসবুক’ প্রতিষ্ঠা করেন মার্ক জুকারবার্গ। প্রথমদিকে শুধু কলেজ ক্যাম্পাসের উদ্দেশ্যে চালু করা হলেও খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
২০০৪ সালের জুন মাস নাগাদ ফেসবুকে যুক্ত হয়ে পড়ে বিভিন্ন স্কুলের প্রায় ২৫,০০০০ পড়ুয়া। এগিয়ে আসে মাস্টারকার্ড সহ অন্যান্য ক্রেডিট কার্ড। ২০০৪ সালেই ফেসবুক এক মিলিয়ন ব্যবহারকারীর কাছে পৌঁছে যায়। ফেসবুকের ওয়াল, ইমেজ ট্যাগিং এবং সীমাহীন ফটো আপলোড তাঁকে দ্রুত জনপ্রিয় করে তোলে। ২০০৬ সালের শেষে ফেসবুকে ঢুকে পড়ে মাসিক ৬ মিলিয়ন সক্রিয় ব্যবহারকারী। অনলাইন বাজার দখল করতে ভিড় জমায় বিজ্ঞাপনদাতারা। ২০০৭ সালে মাত্র ২৩ বছর বয়সে জুকারবার্গ বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ নিজের উদ্যোগে হওয়া বিলিয়নেয়ার হিসেবে নাম লেখান। ২০১২ সালে ১০০ কোটি ব্যবহারকারীতে পৌঁছে যায় ফেসবুক। ২০২০ সালের নভেম্বর নাগাদ মার্ক জুকারবার্গের নিট সম্পদ পৌঁছে যায় প্রায় ৯.৭ বিলিয়ন ডলারে। যদিও ফেসবুক এখন মেটা। একটা তথ্য বলছে পৃথিবীর এক চতুর্থাংশ মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে।
২০০৪ সালের জুন মাস নাগাদ ফেসবুকে যুক্ত হয়ে পড়ে বিভিন্ন স্কুলের প্রায় ২৫,০০০০ পড়ুয়া। এগিয়ে আসে মাস্টারকার্ড সহ অন্যান্য ক্রেডিট কার্ড। ২০০৪ সালেই ফেসবুক এক মিলিয়ন ব্যবহারকারীর কাছে পৌঁছে যায়। ফেসবুকের ওয়াল, ইমেজ ট্যাগিং এবং সীমাহীন ফটো আপলোড তাঁকে দ্রুত জনপ্রিয় করে তোলে। ২০০৬ সালের শেষে ফেসবুকে ঢুকে পড়ে মাসিক ৬ মিলিয়ন সক্রিয় ব্যবহারকারী। অনলাইন বাজার দখল করতে ভিড় জমায় বিজ্ঞাপনদাতারা। ২০০৭ সালে মাত্র ২৩ বছর বয়সে জুকারবার্গ বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ নিজের উদ্যোগে হওয়া বিলিয়নেয়ার হিসেবে নাম লেখান। ২০১২ সালে ১০০ কোটি ব্যবহারকারীতে পৌঁছে যায় ফেসবুক। ২০২০ সালের নভেম্বর নাগাদ মার্ক জুকারবার্গের নিট সম্পদ পৌঁছে যায় প্রায় ৯.৭ বিলিয়ন ডলারে। যদিও ফেসবুক এখন মেটা। একটা তথ্য বলছে পৃথিবীর এক চতুর্থাংশ মানুষ ফেসবুক ব্যবহার করে।
ফেসবুকের ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলেছে। ৩১ ডিসেম্বর,২০২২ পর্যন্ত ফেসবুকের সক্রিয় ব্যবহারকারী সবচেয়ে বেড়েছে ভারত সহ তিন দেশে। বাকি দু দেশ হল ফিলিপাইন এবং বাংলাদেশ। পাশাপাশি ইউরোপ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডাতেও ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেড়েছে। মেটা জানিয়েছে প্রতিদিন সব ধরণের অ্যাপে সক্রিয় লোকের সংখ্যা বার্ষিক ৫ শতাংশ হারে বেড়েছে।
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে, আনস্প্ল্যাস, ফ্রিপিক, উইকিমিডিয়া কমন্স, গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[ জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান, অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ।তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ