কেউ বলেন লেবু চা ভাল আবার কেউ বলেন দারুচিনি চা, চা খাওয়া নিয়ে নানা মুনির নানা মত
আরও পড়ুনঃ অ্যালোভেরার উপকার জানলে আপনি চমকে যাবেন
চা হার্টকে ভালো রাখে
চা নিয়ে বিশ্বজুড়ে গবেষণার শেষ নেই। জানা গেছে ভাল চা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। চা হার্টকে ভালো রাখে। লিকার চায়ে এমন কিছু এনজাইম থাকে,যা হার্টে রক্ত সরবরাহ বাড়িয়ে দিয়ে হৃদপিন্ডকে সুস্থ রাখে।
চা মানসিক ক্লান্তি দূর করে
চায়ে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট প্রপাটিজ শারীরিক ও মানসিক ক্লান্তিও দূর করে।ফলে নার্ভ শান্ত হয়। মস্কিষ্কে রক্ত চলাচল বাড়িয়ে দিয়ে মাইগ্রেন-এর যন্ত্রণাকে কমিয়ে ফেলে। শরীরে কোথাও ব্যাথা লাগলে এক কাপ মধু-চা খুব কাজে দেয়।ক্ষতস্থানের ফোলা ভাব কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে মধু-চা।
চা হার্টকে ভালো রাখে
চা নিয়ে বিশ্বজুড়ে গবেষণার শেষ নেই। জানা গেছে ভাল চা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। চা হার্টকে ভালো রাখে। লিকার চায়ে এমন কিছু এনজাইম থাকে,যা হার্টে রক্ত সরবরাহ বাড়িয়ে দিয়ে হৃদপিন্ডকে সুস্থ রাখে।
বলা হয় চায়ে থাকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। যেমন- পলিফেনলস, ফ্ল্যাভোনয়েডস এবং ক্যাটেচিন। পলিফেনলস এবং ক্যাটেচিন ফ্রি রেডিক্যালস তৈরিতে বাধা দেয় এবং কোষের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়াকে বাধা দেয়। সেজন্য বিজ্ঞানীরা বলেন চা ক্যান্সার প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
আরও পড়ুনঃ ছোটদের খাদ্য তালিকায় অবশ্যই রাখুন এই খাবারগুলো
কফির তুলনায় চা ভাল!
কফির তুলনায় চায়ে ক্যাফেইন-এর পরিমাণ কম থাকার কারণে চা পান করলে কফির তুলনায় কম ক্ষতি হয়। গ্রিন টি-তে এমন কিছু উপাদান থাকে যা শরীরে ক্যানসার প্রতিরোধ করে।
আরও পড়ুনঃ ছোটদের খাদ্য তালিকায় অবশ্যই রাখুন এই খাবারগুলো
কফির তুলনায় চা ভাল!
কফির তুলনায় চায়ে ক্যাফেইন-এর পরিমাণ কম থাকার কারণে চা পান করলে কফির তুলনায় কম ক্ষতি হয়। গ্রিন টি-তে এমন কিছু উপাদান থাকে যা শরীরে ক্যানসার প্রতিরোধ করে।
চা মানসিক ক্লান্তি দূর করে
চায়ে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট প্রপাটিজ শারীরিক ও মানসিক ক্লান্তিও দূর করে।ফলে নার্ভ শান্ত হয়। মস্কিষ্কে রক্ত চলাচল বাড়িয়ে দিয়ে মাইগ্রেন-এর যন্ত্রণাকে কমিয়ে ফেলে। শরীরে কোথাও ব্যাথা লাগলে এক কাপ মধু-চা খুব কাজে দেয়।ক্ষতস্থানের ফোলা ভাব কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে মধু-চা।
কোন চা খাবেন?
কোন চা খাবেন না চায়ের মধ্যে অনেক ভালো জিনিস আছে। তবে কিভাবে চা খাচ্ছেন তার উপর অনেককিছুই নির্ভর করে। যে চায়ের প্রসেসিং যত কম, তাতে অ্যান্টি অক্সিডান্ট তত বেশি। তাই সামান্য লেবু-মধু দিয়ে গ্রিন টি খাওয়ার অভ্যেসটা খুব ভাল। যদি গ্রিন টি সবসময় পাওয়া সবসময় সম্ভব না হয় তাহলে ভাল লিকার চা খাওয়াই ভাল। তবে যতটা পারেন চিনি দুধ দেওয়া চা কম খান। এই খেলে শরীর বাড়তি অ্যাসিড তৈরি করতে আরম্ভ করবে। সঙ্গে ভাজাভুজি থাকলে তো কথাই নেই। যদি স্বাস্থ্যের ব্যাপারে যত্নশীল হন,তা হলে সারাদিন কাপের পর কাপ রাস্তার চা খাওয়া ছাড়তে হবে। আর হ্যাঁ খালিপেটে চা পানের অভ্যেস থাকলে আজ থেকেই তাকে গুডবাই জানিয়ে দিন।
কোন চা খাবেন না চায়ের মধ্যে অনেক ভালো জিনিস আছে। তবে কিভাবে চা খাচ্ছেন তার উপর অনেককিছুই নির্ভর করে। যে চায়ের প্রসেসিং যত কম, তাতে অ্যান্টি অক্সিডান্ট তত বেশি। তাই সামান্য লেবু-মধু দিয়ে গ্রিন টি খাওয়ার অভ্যেসটা খুব ভাল। যদি গ্রিন টি সবসময় পাওয়া সবসময় সম্ভব না হয় তাহলে ভাল লিকার চা খাওয়াই ভাল। তবে যতটা পারেন চিনি দুধ দেওয়া চা কম খান। এই খেলে শরীর বাড়তি অ্যাসিড তৈরি করতে আরম্ভ করবে। সঙ্গে ভাজাভুজি থাকলে তো কথাই নেই। যদি স্বাস্থ্যের ব্যাপারে যত্নশীল হন,তা হলে সারাদিন কাপের পর কাপ রাস্তার চা খাওয়া ছাড়তে হবে। আর হ্যাঁ খালিপেটে চা পানের অভ্যেস থাকলে আজ থেকেই তাকে গুডবাই জানিয়ে দিন।
[ছবি সৌজন্যঃ খোশখবর সাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলি নেওয়া হয়েছে পিক্সাবে,আনস্প্ল্যাস,ফ্রিপিক,উইকিমিডিয়া কমন্স,গুগল ফটো সহ বিভিন্ন নিজস্ব সূত্র থেকে]
[জ্ঞান বা তথ্যের কোনও কপিরাইট হয় বলে আমরা মনে করি না। পৃথিবীর বুকে প্রকাশিত অগুনতি বই, লাইব্রেরিতে ঠাসা সমুদ্র সমান জ্ঞান,অন্তর্জালে ছড়িয়ে থাকা আকাশ সমান তথ্য থেকে দু-একটি তুলে এনে পাঠকদের সামনে রাখাই এই ব্লগসাইটের কাজ।তবে জ্ঞানত কোনও ভুল,বিকৃত বা অন্ধ ভাবনার তথ্য প্রকাশ করবে না ‘খোশখবর’।]
0 মন্তব্যসমূহ