সুষ্ঠু জনস্বাস্থ্য গঠনে তিনি ১৯২৫ সালে ‘বার্থ কন্ট্রোল রিভিউ’ পত্রিকার সম্পাদক মারগারে স্যাঙারকে একটি চিঠি লিখে জন্ম নিয়ন্ত্রণের স্বপক্ষে মতামত দেন। এমনকি জাতির জনক মহাত্মা গান্ধীর বিরুদ্ধাচরণ করতে এ ব্যাপারে তিনি পিছুপা হন নি। তিনি লেখেন … I am of opinion that Birth Control movement is a great movement … it will save women from enforced and undesirable maternity … it will help the cause of peace by lessening the burden of surplus population of a country scrabling for food and space outside its own rightful limit. In a hunger-stricken country like India, it is a cruel crime thoughtlessly to bring more children into existence that could properly be taken case of, causing endless suffering to them. তিনি বুঝেছিলেন জন্মনিয়ন্ত্রণের ফলে অবাঞ্ছিত মাতৃত্ব ও অসুস্থ, অপুষ্ট সন্তানের সংখ্যা কমানো সম্ভব হবে ভারতবর্ষে। তিনি ১৯২৯ সালে প্রবর্তিত ‘চাইল্ড ম্যারেজ প্রিভেনশন এ্যাক্ট’-কে সমর্থন করেন যেখানে সুস্পষ্টভাবে বলা ছিল ছেলের বিয়ের বয়স ২২ ও মেয়ের বয়স ১৬ না হলে বিয়ে দেওয়া আইনত দণ্ডনীয়। বাংলায় ‘মেডিকেল শিক্ষা’কে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্যে তিনি ১৯১৫ সালে ডাঃ নীলরতন সরকার ও অন্যান্য চিকিৎসকদের সমর্থনে গঠিত কলকাতায় দ্বিতীয় মেডিকেল কলেজ কারমাইকেল মেডিকেল কলেজ (অধুনা আর. জি. কর মেডিকেল কলেজ হিসেবে পরিচিত) গঠনে সহায়তা করেন।
সুত্র - গল্পের সময়, রবীন্দ্রনাথের চিকিৎসা ভাবনা,ডা.পি কে দাস
সোশ্যাল মিডিয়ায় 'খোশখবর'